গোপালগঞ্জ: গোপালগঞ্জ কি যুদ্ধক্ষেত্র? দখলদার ইউনূস যেমন কার্যক্রম শুরু করেছে, তাতে তো তাই মনে হচ্ছে।

নৌবাহিনী টহলের নামে মানুষের বাড়ির দিকে মেশিনগান তাক করে আছে কেন?

ইউনূসের পাকিস্তানপ্রীতি ও জুলাই দাঙ্গার ফসল হিসেবে সেনাবাহিনী এখন আইএসআই এজেন্টদের হাতে জিম্মি হয়ে গেছে।

রাজাকার এনসিপি নেতাদের গোপালগঞ্জে প্রতিহত করবার দৃশ্য আইএসআই চালিত বর্তমান সেনাবাহিনীর সহ্য হয়নি, তাই সেনাবাহিনীকে নির্বিচারে গুলি করে মানুষ হত্যার নির্দেশনা হয়।

আর এখন কাজে লাগানো হচ্ছে নৌবাহিনীকে। বাকি আছে আকাশ বাহিনী।

গোপালগঞ্জে নদীপথে টহল জোরদার করেছে কোস্টগার্ড-নৌবাহিনী! বাকি রইলো আকাশ পথ।

গোপালগঞ্জের মধুমতী নদীতে চলাচলের পথ ঘিরে রেখেছে নৌবাহিনী। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর মাজারে হামলা ভাংচুর চালাতেই এমন প্রস্তুতি নিচ্ছে পাকিস্থানপন্থী জঙ্গি গোষ্ঠী এনসিপি।

গোপালগঞ্জকে এই জঙ্গীরা আরো উত্তেজিত করবে! এটাই তাদের লক্ষ্য।

তারা গোপালগঞ্জ কে চারদিক থেকে ঘিরে গোপালগঞ্জের নিয়ন্ত্রণ নিতে চায়।

সেনাবাহিনীর সঙ্গে নৌবাহিনী যানবাহন তল্লাশি করে সাধারণ জনসাধারণকে চরম ভাবে হয়রানি করে যাচ্ছে ও চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে চাচ্ছে।

এদিকে এখন, গোপালগঞ্জে নদীপথ পাহারা দিতে নৌবাহিনী এবং সাথে ছোটখাট বেশ কিছু যুদ্ধ জাহাজ মোতায়েন করেছে অবৈধ সরকার।

আপনাদের মনে আছে, বাংলাদেশের মাটিতে জনগণের বিরুদ্ধে এভাবে নেমেছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনী। আর এবার নেমেছে পূর্ব পাকিস্তান সেনাবাহিনী।

মাটিতে তো সেনাবাহিনী আছে। হয়ত অচিরেই দেখবেন, গোপালগঞ্জ এবং আশেপাশের জেলাগুলোতে সশস্ত্র বিদ্রোহ শুরু হয়েছে।

ইউনূস এই দেশটাকে খেয়ে ফেলেছে। পাহাড়ে ঠিক একই পদ্ধতিতে একই ঘটনা ঘটিয়ে পাহাড়ের মানুষকে বিদ্রোহ করতে বাধ‍্য করা হয়েছে।

গোপালগঞ্জে নৌবাহিনী কেনো পাঠাতে হলো? অন্য কোনো দেশ কি গোপালগঞ্জ আক্রমণ করেছে?

গণহত্যা চালিয়েও ইউনুসের চৌকিদার বাহিনীর দেমাগ কমেনি। গোপালগঞ্জের নদী পথে নৌবাহিনীকে নামিয়ে দিয়েছে ইউনুস। গোটা রাষ্ট্রযন্ত্রকে গোপালগঞ্জের বিরুদ্ধে লাগিয়ে দিয়েছে ইউনূস সরকার। এভাবে গৃহযুদ্ধ লাগানোর চেষ্টা করছে ইউনুস।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *