ঢাকা: আসলে এই লোকগুলোর আক্কেল কবে হবে? হসপিটাল শোডাউন
দেওয়ার জায়গা? লাশের উপরেও এই জামায়াত শিবির রাজনীতি করা ছাড়ে না।
যেখানে অ্যাম্বুলেন্স সঠিকভাবে ঢুকতে পারছে না, সেখানে এত মানুষের প্রটোকল নিয়ে জামায়াতের আমির জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে যাচ্ছেন।
যেখানে প্রশাসন ভিড় সরাতে বেগ পাচ্ছে সেখানে তারা উল্টো কাজে ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে। তাদের এই কুমিরের রাজনীতি চলতেই থাকবে, দেশ যতদিন স্থিতিশীল না হয়। ওদিকে দরদে কান্না চলে আসে মুহাম্মদ ইউনূসের!
এত নির্বিকার তাঁর মুখ। অথচ বৈঠকে হাসিমুখে তিনি। লাশ নিয়ে সফল হয়েছেন, সফলতার হাসি। আমেরিকার সাথে চুক্তি কনফার্ম হয়েছে!
হাসপাতালে অহেতুক ভিড় ও স্বজনদের কম আসার অনুরোধ করেন বার্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক।
উত্তরায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তে আহতদের দ্রুত নেওয়া হয় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। এরপর থেকেই সেখানে উপচেপড়া ভিড় লেগে ছিল।
এত সংবেদনশীল জায়গাতেও ভিড় করতে থাকে মানুষ, নেতারা।
গেটে প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করে সেনাবাহিনী। এতে ভিড় অনেক কমে গেছে।
বুধবার (২৩ জুলাই) লোকসমাগম একেবারে নেই বললেই চলে।
প্রবেশদ্বারে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিভিন্ন গেটে আনসার, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা কঠোর নজরদারিতে দায়িত্ব পালন করছেন।