ঢাকা: ২০১৬ সালের ১ জুলাই হলি আর্টিজেন রেস্তোরাঁয় জামাত আর হিজবুতি জংগীদের হামলায় শহীদদের কথা সারা বিশ্ব জানে।
যে ষড়যন্ত্র ২০১৬ সালের ১ জুলাই শুরু হয়েছিলো তার ধারাবাহিকতায় ২০২৪ সালের জুলাই মাসে আবার বাংলাদেশে জুলাই ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে বাংলাদেশকে ধ্বংস করে দিয়েছে জামাত-বিএনপি।
তবে নির্বিকার ইউনূস এবং ড. ইউনুসের ‘মেটিকুলাস ডিজাইন’ অনুযায়ী নিয়োগকৃত ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার। তাঁর বক্তব্য অদ্ভুত।
সারা পৃথিবী দেখেছে ভয়ংকর ইসলামী জঙ্গীরা হলি আর্টিজানে কিভাবে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল। আর আজ ডিএমপি কমিশনারের মুখে জঙ্গী সরকারের দম্ভ আরেকবার উচ্চারিত হলো।
জুলাই কি হেনতেন জুলাই? এ জুলাই কখনও সাধারণ মানুষের হতে পারেনা। এ জুলাই তাদের যারা গর্ভবতী মহিলা পুলিশ সদস্যকে পুড়িয়ে মেরেছিল।
এ জুলাই সন্ত্রাসীর, হিযবুত তাহরীর, লস্কর ই তৈয়বার। এ জুলাই প্রশিক্ষিত জঙ্গি আসিফ মাহমুদের, এ জুলাই পুলিশ হত্যাকারী জসিমের।এই জুলাই বাংলাদেশ ধ্বংসের চূড়ান্ত ষড়যন্ত্রকারীদের।
বাংলাদেশের যে বিভীষিকাময় ঘটনা বিশ্বকে নাড়িয়ে দিয়েছিল, সেই
সেই বিভীষিকাময় হোলি আর্টিজান নিয়ে নাকি সাজ্জাত আলী কিছুই জানে না। এবং তিনি বলেন, দেশে কোনো জঙ্গী নেই।
দেশে জঙ্গী নেই তো হামলা হচ্ছে কিসের? জঙ্গী বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে খোদ ক্ষমতায় বসে আছেন ইউনূস, সে জায়গায় এই কথা সার্কাস ছাড়া আর কিছুইনা।
ঢাকার পুলিশ কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, “বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নাই। বাংলাদেশে আছে ছিনতাইকারী।” পেটের দায়ে মানুষ ছিনতাই করে।
অন্তর্বর্তী সরকার আসার পর সবার রূপ পাল্টে গেছে। পুলিশের মুখে শোনা যায় জঙ্গী নেই দেশে। কী অদ্ভুত! অথচ জঙ্গী দেশ পাকিস্তানের সাথে দহরম মহরম বেড়েই চলেছে বাংলাদেশের।
ডিএমপি কমিশনার আওয়ামী লীগের গায়ে দোষ চাপিয়ে বলেন, “আওয়ামী লীগের সময় জঙ্গি নাটক সাজিয়ে ছেলেপেলেদের মারছে, কিসের জঙ্গি?”
ধিক্কার দিচ্ছে জনগণ এই কথায়।