ঢাকা: নির্বাচন নিয়ে বেশ তর্ক বিতর্ক আলোচনা চলছে বাংলাদেশে। তবে প্রোপাগাণ্ডা আছে নতুন করে।
নতুন করে পি আর পদ্ধতি নিয়ে কথা হচ্ছে। বিএনপি পি আর পদ্ধতির বিরুদ্ধে।
পি আর পদ্ধতি নির্বাচন হলে আওয়ামিলীগ বিরোধী দল হবে। পি আর পদ্ধতি নির্বাচন চাওয়া মানে জাতীয় নির্বাচন পিছানোর ষড়যন্ত্র।
এদিকে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষতিকর কনটেন্ট প্রচার করা হলে সাইবার সুরক্ষা আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার বিধান যুক্ত করে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণবিধির খসড়া সংশোধনী প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রবিবার সন্ধ্যায় ইসির ওয়েবসাইটে এই খসড়া প্রকাশ করা হয়।
খসড়ার উপর আগামী ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি।
তবে ধর্মের নামে বিরুদ্ধাচরণ এই দেশে নতুন নয় বা প্রথম নয়। সংখ্যালঘু হিন্দু ধর্মের বিরুদ্ধে অনায়াসে অপপ্রচার চালানো যায়। তাতে দোষের কিছু হয় না বাংলাদেশে।
প্রস্তাবিত আচরণবিধিতে ভোটের প্রচারে পোস্টার ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। লিফলেট, ব্যানার, ফেস্টুন, হ্যান্ডবিল ও বিলবোর্ড কিভাবে ব্যবহার করা যাবে, কী করা যাবে না– তুলে ধরা হয়েছে।
এদিকে অন্তর্বর্তী বা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টাকে সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।
নির্বাচনি প্রচারে তাদের অংশগ্রহণের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে।