ঢাকা: সন্দেহজনক কিছু না পেলেও তাঁদের সন্দেহের তালিকায় ফেলা হবে। এবং সব ইচ্ছাকৃতভাবে।

নোবেলজয়ীর চোখে সবাই দুর্নীতিবাজ, শুধু তিনি নিজে ছাড়া।

এবার ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. শওকত আলী চৌধুরী এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।

সোমবার, ৩০ জুন বাংলাদেশের সব বাণিজ্যিক ব্যাংকে এই বিষয়ে উক্ত সংস্থা চিঠি পাঠিয়েছে।

বিএফআইইউ জানাচ্ছে, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির ভাইস চেয়ারম্যান তাসমিয়া আম্বারীন, মেয়ে ও ইস্টার্ন ব্যাংকের পরিচালক জারা নামরীন এবং ছেলে মো. জারান আলী চৌধুরীর নামে থাকা সমস্ত ব্যাংক হিসাব ৩০ দিনের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।

বিএফআইইউ’র সংশ্লিষ্ট এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জানা যাচ্ছে, হিসাব জব্দ করা ব্যক্তি এবং তাদের ব্যক্তি মালিকানা ব্যবসায়িক অ্যাকাউন্টের সব লেনদেন বন্ধ থাক‌বে।

আগামী ৩০ দিন কোনো ধরনের লেনদেন করতে পারবে না।

ইউনূস নিজে বিশাল অঙ্ক কর ফাঁকি দিয়েছেন। আর সেই দুর্নীতি করে আজ মসনদে বসে। এবং ছড়ি ঘোরাচ্ছেন।

ইউনূস নিয়ন্ত্রিত অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর কর ফাঁকির ঘটনাগুলো হিসাব করলে এর পরিমাণ দাঁড়াবে বিশাল অঙ্কের।

গ্রামীণ টেলিকমের ২৬ বছরের কার্যক্রম চলাকালীন প্রায় ১ হাজার কোটি টাকার কর ফাঁকি দেওয়া হয়। এই দীর্ঘ সময়ে ড. ইউনূস প্রতি বছর শতকরা ১৫ থেকে ২৫ ভাগ পর্যন্ত কর ফাঁকি দিয়ে আসছেন।

যদি বলা হয়, ১৯৯৭ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত প্রতি বছর গ্রামীণ টেলিকমে ড. ইউনূস ২৫% কর ফাঁকি দিয়েছেন।

সে সময় কর ছিল ৩৫%, তিনি প্রদান করেছিলেন মাত্র ১০%। তাহলে?

নিজের সমস্ত বিষয় এখন ধামাচাপা। মসনদে বসে নিজের সুবিধা আদায় করে নেয়ার ফন্দি আঁটছেন।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *