ঢাকা: একদিকে মামলা, আরেকদিকে হামলা! বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভয়াবহ হয়ে উঠেছে।
রাজাকার শিবিরদের হাতে মুক্তিযোদ্ধারা আহত, মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তে আবার হাত ভিজালো শত্রুর দোসর জামাত–শিবির!
চুপ ইউনূস! কেউ কিচ্ছু বলে না।
আজ রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত মঞ্চ–৭১ এর গোল টেবিল আলোচনায় জুলাইযোদ্ধা নামের জামাত–শিবিরের নষ্ট বীজ ও স্বাধীনতা বিরোধী কুলাঙ্গাররা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর কাপুরুষোচিত হামলা চালিয়েছে।
ড. কামাল হোসেন, জেড আই খান পান্না ও লতিফ সিদ্দিকীর উপস্থিতিতে এই হায়েনারা মুক্তিযোদ্ধাদের সীমাহীনভাবে অপমান, অপদস্ত ও রক্তাক্ত করেছে।
নেত্রকোনার গর্ব কেশব রঞ্জনসহ একাধিক মুক্তিযোদ্ধা আহত হয়েছেন। অথচ এই কাপুরুষ রাজাকার প্রজন্ম ’৭১-এর হায়েনাদের মতোই আবার মাথা তুলেছে।
সময় এসেছে বাংলার মাটিকে শুদ্ধ করার। রাজাকারদের গর্তে ঢুকিয়ে তাদের ইতিহাসের ডাস্টবিনে ছুড়ে না ফেললে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিরাপদ নয়।আর এই নির্বাচন কখনোই বৈধ নয়।
দেশের এই অবস্থায় আগামি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ বা কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এ রোডম্যাপ ঘোষণা করেন ইসি সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
রোডম্যাপে সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ, ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করা, রাজনৈতিক দল নিবন্ধন ও দেশীয় পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন চূড়ান্ত করাসহ ২৪টি কার্যাবলীকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।
ইসির রোডম্যাপ অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপ করবে ইসি।
রোডম্যাপে বলা হয়, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২, সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা-২০২৫, নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা (সংশোধন), নির্বাচন কর্মকর্তা (বিশেষ বিধান) আইন-১৯৯১ এবং নির্বাচন কমিশন সচিবালয় আইন-২০০৯, এই পাঁচটি আইনের কাজ ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে শেষ করা হবে।