ঢাকা: বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় একটি ভয়াবহ চিত্র স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ নেওয়া বড় অপরাধ। অপরাধী মুক্তিযোদ্ধারা । ভেঙে গুঁড়িয়ে ফেলা হচ্ছে একাত্তরের স্মৃতি।
একাত্তরের ঘাতকরা জেগে উঠেছে। পাকিস্তান তাদের আপন। জঙ্গীবাদী কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে।
এই অবৈধ, গণবিচ্ছিন্ন সরকারের দমননীতির শিকার সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা।
কে এম হুদার গ্রেপ্তার রাজনৈতিক প্রতিহিংসা।
বিএনপির করা মামলায় সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদার ফের চার দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছে আদালত।
ঢাকার মহানগর হাকিম আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ শুক্রবার শুনানি শেষে রিমান্ডের আদেশ দেন।
গত রবিবার গ্রেপ্তার করার পর সোমবার নূরুল হুমাকে চার দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছিল আদালত।
রিমান্ড শেষে শুক্রবার তাকে আদালতে হাজির করে পুনরায় দশ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শেরেবাংলা নগর থানার এসআই শামসুজ্জোহা সরকার।
আদালত পরে জামিন নাকচ করে আরো চারদিন রিমান্ডে নিয়ে সাবেক সিইসিকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন।
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার জনাব কে এম নুরুল হুদা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।
তিনি একাত্তরের রণাঙ্গনে ৯ নং সেক্টরের একজন সাব-সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। সবার কাছে পরিচিত ছিলেন ক্যাপ্টেন হুদা নামে।
মুক্তিযোদ্ধাকে মব করে ধরিয়ে দেওয়া হলো এবং মববাহিনী পুলিশের সামনে জুতাপেটা করেছে এবং গলায় জুতার মালা দিয়েছে।