ঢাকা: বীর মুক্তিযোদ্ধাকে শোধরাতে বলে বিএনপি। আর কী বাকি আছে এই দলের?

একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান কোন সাইনবোর্ড/ রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে আলোকিত হননি। তিনি এই দেশমাতৃকার মুক্তির সংগ্রামে মৃত্যু সুনিশ্চিত জেনেও স্বাধীনতা সংগ্রামের রণাঙ্গনে অংশগ্রহণ করে যুদ্ধ করেছেন।

রণাঙ্গনের যোদ্ধা বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান বীর প্রতীক খেতাবে ভূষিত হয়েছেন। তিনি জাতির সূর্যসন্তান হিসেবে পরিচিত দেশের জনগণের কাছে।

দলের জন্য জনগণ নয় জনগণের জন্যই দল। সেটা বিএনপির মতো রাজাকারের দল বুঝবে কী করে?

আপোষ করে সংগ্রাম হয়না, সেটা বিএনপি জানে না ।

জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক মাসুদ কামাল বলেছেন, মুক্তিযোদ্ধের পক্ষে বর্তমানে অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমানই সবচেয়ে উচ্চকণ্ঠে কথা বলেন।

বিএনপি মুক্তিযোদ্ধের স্বপক্ষের ইমেজটা তুলে ধরার ক্ষেত্রে যে দু-একজন খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন, তাদের মধ্যে অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান একজন।

উনি নিজে মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন এবং মুক্তিযোদ্ধের পক্ষে আপসহীন। মুক্তিযুদ্ধের ইস্যুতে কাউকে বিন্দুমাত্র ছাড় দেন না।

মাসুদ কামাল বলেন, ফজলুর রহমানের বক্তব্য হলো- এই আন্দোলনের পটভূমি তৈরি করেছিল বিএনপি। গত ১৫ বছর ধরে এ দেশের মানুষের মধ্যে স্বৈরাচারবিরোধী মনোভাবকে ধীরে ধীরে বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে বীজ বপণ করেছিল বিএনপি।

শেষে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনটা চূড়ান্ত রূপ ধারণ করেছে।

মাসুদ কামাল বলেন, ফজলুর রহমান যে জবাব দিয়েছেন, সেটা এগ্রেসিভ কোনো জবাব না। তিনি আত্মপক্ষ সমর্থন করেই করেছেন।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *