ঢাকা: মিথ্যা জুলাই হত্যা মামলায় জেলে বিচারপতি। একটা সভ্য দেশের তকমায় আর কীভাবে উঠবে বাংলাদেশ? এই এক বছরে সে তার সকল যোগ্যতা হারিয়েছে।
সব মামলাগুলো এমনই মামলা, যারা বাদী তারাও জানে এসব ভুয়া, পুলিশও জানে, আদালতও জানে, দেশের মানুষ, সবাই জানে এসব ভুয়া। কিন্তু তবুও ভং ধরতে হবে তাঁরা জুলাইয়ের খুনী৷ কী অদ্ভুত সিস্টেম চলছে দেশে!
বিচারপতি মানিক একজন বয়োবৃদ্ধ, অসুস্থ মানুষ৷ আর তাঁকে কীভাবে হেনস্থা করছে অবৈধ সরকার।
নূন্যতম সভ্য জগতের আচরণ দেখানো হয়নি তাঁদের সাথে। যতরকম অসভ্যতা করা যায় সবটাই করা হয়েছে৷
এইবার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
এদিন, সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ সাব্বির ফয়েজের আদালত এই আদেশ দেন।
দুদকের পক্ষের আইনজীবী মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, শুনানিকালে আজ তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর এই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আবারও তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।
কী তীব্র অত্যাচার চলছে। বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদে!
গত বছরের ২৩ আগস্ট রাত ১০টার দিকে সিলেটের কানাইঘাট সীমান্ত থেকে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে আটক করে বিজিবি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকেন্দ্রিক বিভিন্ন থানার হত্যা ও হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতার হয়ে বর্তমানে কারাগারে আছেন তিনি।