ঢাকা: বর্তমানে বাংলাদেশে গ্যাসের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছেন জনগণ।
বৈরী আবহাওয়ার জন্য কক্সবাজারের মহেশখালীতে ভাসমান টার্মিনাল থেকে এলএনজি সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় চট্টগ্রাম শহর এবং আশপাশের এলাকাগুলোতে মারাত্মক গ্যাস সংকট দেখা দিয়েছে।
পেট্রোবাংলার অপারেশন অ্যান্ড মাইন বিভাগের পরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম এই বিষয়ে বলেছেন, বৃহস্পতিবার রাত থেকে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হতে শুরু করেছে।
শুক্রবার দুপুর নাগাদ অনেক এলাকাতেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে এসেছে।
তবে সব জায়গায় এই সংকট কাটেনি। এই সংকটে ৬ লাখেরও বেশি আবাসিক গ্রাহক, শতাধিক সিএনজি ফিলিং স্টেশন এবং ৩ হাজারের বেশি শিল্প প্রতিষ্ঠান বিপাকে পড়ে গিয়েছে।
১৯ জুন কাতালী, খুলশী, আগ্রাবাদ, হালিশহর, বহদ্দারহাট, চান্দগাঁও, মোহরা, বাকলিয়া, চকবাজার, মুরাদপুর এলাকায় গ্যাস সরবরাহ প্রায় ছিলোই না।
বৈরী আবহাওয়ার জন্য কক্সবাজারের মহেশখালীতে ভাসমান টার্মিনাল থেকে এলএনজি সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় চট্টগ্রাম শহর এবং আশপাশের এলাকাগুলোতে মারাত্মক গ্যাস সংকট দেখা দিয়েছে।
পেট্রোবাংলার অপারেশন অ্যান্ড মাইন বিভাগের পরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম এই বিষয়ে বলেছেন, বৃহস্পতিবার রাত থেকে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হতে শুরু করেছে।
শুক্রবার দুপুর নাগাদ অনেক এলাকাতেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে এসেছে।
তবে সব জায়গায় এই সংকট কাটেনি। এই সংকটে ৬ লাখেরও বেশি আবাসিক গ্রাহক, শতাধিক সিএনজি ফিলিং স্টেশন এবং ৩ হাজারের বেশি শিল্প প্রতিষ্ঠান বিপাকে পড়ে গিয়েছে।
গ্যাস সংকটে ঘরের অবস্থা তো আরো খারাপ। গ্যাস নেই, রান্নাও নেই।