ব্রাহ্মণবাড়িয়া: টোকাই এনসিপি যেখানেই যায় সেখানেই সর্বনাশ। দেশ ধ্বংসকারী এনসিপি। এনসিপি মানেই টোপলা পার্টি, যারা দেশ বিক্রি করে পকেট ফুলাচ্ছে।

এবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে এনসিপির (জাতীয় নাগরিক পার্টি) একটি অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী তাহমিনা সারমিনের সঙ্গে নেতাদের বাকবিতণ্ডার ঘটনা ঘটেছে।

ঘটনায় এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে আশুগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন এসি ল্যান্ড।

জিডিতে উপজেলা এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী আমিনুল ইসলাম, যুগ্ম সমন্বয়কারী আমিনুল ইসলাম, সমন্বয়কারী সুমন মৃধা ও জেলার যুগ্ম সমন্বয়কারী আকিব জাবেদের নামসহ অজ্ঞাতনামা ২০ থেকে ৩০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।

৭১ কে ২৪ দিয়ে ঢাকতে চায় কিংস পার্টি। যারা মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি মুছে দেয়ার জন্যেই জুলাই ষড়যন্ত্র করেছে।

প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই ওই চত্বরে বিকেলে জুলাই স্মৃতিচারণা ও শহীদদের স্মরণে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল করেছে উপজেলা এনসিপি।

যদিও প্রশাসন এখন তাদের কেনা গোলাম।

স্থানীয় সূত্র ও প্রশাসনের বরাতে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে এনসিপির নেতাকর্মীরা আশুগঞ্জ বাজারে উপজেলা ভূমি কার্যালয়ের পেছনের যায়গাটি পরিষ্কার করতে যান।

সেখানে টিনের বেড়া দিয়ে ঘেরা শেখ মুজিবুর রহমানের একটি ম্যুরাল ছিল। আর মুজিব মানেই এই টোকাইদের কাছে বিষ।

প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো অনুমতি না নিয়েই তারা টিনের বেড়া খুলে দেন।

খবর পেয়ে এসি ল্যান্ড কাজী তাহমিনা সারমিন ঘটনাস্থলে গিয়ে অনুষ্ঠান বন্ধ করার নির্দেশ দিলে এনসিপির নেতাদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হয়।

এনসিপির আশুগঞ্জ উপজেলা প্রধান সমন্বয়কারী আমিনুল ইসলাম ডালিম ওই সময় এসিল্যান্ডকে হুমকি দেন।

এসিল্যান্ড কাজী তাহমিনা সারমিন বলেন, ‘সরকারি জমিতে অনুমতি ছাড়াই তারা অনুষ্ঠান করতে চেয়েছে। আমি বাধা দিলে উল্টো আমাকে হুমকি দেওয়া হয়। ফলে প্রশাসনিক নির্দেশে থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছি।

ম্যুরালটিও হয়তো ভেঙে ফেলার প্রস্তুতি ছিলো তাদের।‌প্রতিবাদে এ সময় পারেনি।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *