ঢাকা: জাতীয় স্বার্থ বলে বাংলাদেশে এখন কিছু নেই। যা অবশিষ্ট আছে সব ব্যক্তি স্বার্থ। এবং ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করতেই দেশটাকে বিক্রি করে দিতেও আপত্তি নেই মুহাম্মদ ইউনূসের।
বাংলাদেশের চলমান শাসনব্যবস্থা গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার।
“সংবিধান সংস্কার” নামক ছলনায় মূলত সম্পূর্ণ নতুন সংবিধান তৈরি করছে বিদেশি স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী, যার নেতৃত্বে রয়েছেন আমেরিকান এজেন্ট আলী রিয়াজ ও ড. মুহাম্মদ ইউনুস।
ড. ইউনুসকে বিপ্লবী সরকার প্রধান করে দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস করার পথে অগ্রসর হচ্ছে একটি চক্র। এই চক্রান্ত শুধু গণতন্ত্র নয়, গোটা জাতির অস্তিত্বকে হুমকির মুখে ফেলেছে।
এখনই সময় একটি ঐক্যবদ্ধ, কঠোর প্রতিরোধ গড়ে তোলার। দেশপ্রেমিক শক্তির হাতে নেতৃত্ব ফিরিয়ে না আনলে জাতিকে ভয়াবহ বিপর্যয় ঠেকাতে কেউ পারবে না।
এবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বললেন, জাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দিতে হবে।
জাতীয় ঐকমত্য শুনতেই ভালো লাগে। আসলে বাংলাদেশ এমন কোনো অবস্থানে নেই।
তিনি বলেন, একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।
জুলাই সনদ হচ্ছে ষড়যন্ত্র। যে ষড়যন্ত্রের সিঁড়ি বেয়ে ইউনূস মসনদে এসেছেন।
১৯৭২ সালের সংবিধান ছিল বাংলাদেশের আত্মার দলিল।
কিন্তু আজ “জুলাই সনদ” নামে বিপজ্জনক ষড়যন্ত্র চলছে।