ঢাকা: ৫ ই আগস্ট পরবর্তী বাংলাদেশে কী এমন নতুন কিছু ঘটেছে যার জন্য “নতুন বাংলাদেশ দিবস” ঘোষণা করা হলো?

ঘটলে রাহাজানি, ছিনতাই, খুনের ঘটনা ঘটেছে। এগুলোই মূলত মুহাম্মদ ইউনূসের গর্বের বিষয়।

আসলে শুধু দিবস ঘোষণার কারণ হলো অনুষ্ঠানের নামে জনগণের টাকা তছরুপের ফন্দি।

সম্প্রতি ৮ই আগস্ট তারিখকে ‘নতুন বাংলাদেশ’ দিবস হিসেবে ঘোষণা করে হয়েছছ।

এই সিদ্ধান্ত বৃহৎ সংখ্যক জনগণের মনে ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে। কারণ, ৮ই আগস্ট আমাদের জাতীয় ইতিহাসের একটি শোকাবহ দিন।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব নির্মমভাবে শাহাদাতবরণ করেন।

আর সেই শোকের দিনটিকে “নতুন বাংলাদেশ দিবস” ঘোষণা করে ইতিহাসকে অসম্মান করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।

এগুলো এক ব্যক্তিকেন্দ্রিক প্রতিহিংসা রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকের উপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে।

তিন দিবস যে ঘোষণা হয়েছে পুরোটাই জঙ্গীবাদ।

শিবির ক্যাডার সাঈদ। জঙ্গীকে নিজেরাই মেরেছে, মুগ্ধর মৃত্যু প্রশ্নবিদ্ধ, অগণিত সো কল্ড শহীদ জীবিত হয়ে ফেরত এসেছে, এই হলো জুলাই আন্দোলন।

এক জঙ্গীর মৃত্যুকে দিবস বানিয়ে ফেলা হলো।

৫ অগাস্টকে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’ ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।

নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের যাত্রা শুরুর দিন ৮ অগাস্টকে ঘোষণা করা হয়েছে ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’।

আবু সাঈদের মৃত্যুর দিন ১৬ জুলাইকে ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত হয়েছে।

আসলে এইসব জনগণের টাকা মেরে দেয়ার পাঁয়তারা।

এরা তো সবাই এখন নিজের আখের গোছাতে ব্যস্ত। এই কয় মাসে কোটিপতি হয়ে গেছে সবাই।

নাহিদের পিএ ৯ মাসে ১৫০ কোটি টাকা,আসিফ এর পিএ ৪০০ কোটি , সারজিস আলম, হাসনাত ও তাবাসসুম মিলে বন্যা ও জুলাই আগস্ট শহীদের ফান্ড করে শত শত কোটি টাকা গায়েব করে দিয়েছে।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *