ঢাকা: একজনের পর একজন গ্রেপ্তার। বাংলাদেশে ইউনূস ম্যাজিক শুরু হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এদিন বুধবার রাজধানীর মগবাজার থেকে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে।
এর আগে জুতার মালা পরানো হয়, হেনস্থা করা হয়, ২২ জুন রাতে উত্তরার বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় মুক্তিযোদ্ধা নূরুল হুদাকে।
ষড়যন্ত্রমূলক কর্মকাণ্ড এবং মবতন্ত্রে পরিণত হয়েছে এই বাংলাদেশ। দেশ যারা স্বাধীন করেছে তাদের গলায় আজ জুতার মালা!
সন্ত্রাসের আঁতুরঘর বিএনপি। তারা এখন মামলা করছে।
২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে অনিয়ম ও পক্ষপাতিত্বের অভিযোগে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, কে এম নূরুল হুদা, কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করেছে বিএনপি।
বিএনপি আঙুল তুলছে, এই বিএনপির ইতিহাস কী বলে?
১. নির্বাচনে কারচুপির রোল মডেল ১৯৯৪ এর মাগুরা উপ নির্বাচন। সিইসি ছিলেন বিচারপতি আব্দুর রউফ।
২. ১৫ ই আগস্ট ১৯৯৬ এর নির্বাচন। যে নির্বাচনে সংসদ টিকেছিল দেড়মাস।
সিইসি ছিলেন বিচারপতি সাদেক। লোকেরা “ছাদে-কালী” বলে বিদ্রুপ করতো।
৩. ২০০৪ সালে ঢাকা ১০ এর নির্বাচন, যে নির্বাচনে কারচুপি করে ফালুকে জেতানো হয়। সিইসি ছিলেন আবু সাঈদ।
প্রশ্ন তো আসবেই, ইতিহাসের কুখ্যাত সেই সব নির্বাচনে যারা প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন তাদের বিরুদ্ধে কি কোনো ব্যক্তি ক্ষুব্ধ হয়ে মামলা করবেন?