ঢাকা: কি জবাব দেবেন জঙ্গী ইউনুস?
৭১ কে ও হার মানিয়েছে প্রফেসরের বাহিনী ।

প্রতিদিন নির্যাতন, খুন হচ্ছে। উদ্বেগ ক্রমশ বাড়ছে। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর অত্যাচারের অভিযোগকে কেন্দ্র করে উদ্বেগের ঢেউ এসে পড়ছে ভারতেও।

তীব্র প্রতিবাদ ধ্বনিত হচ্ছে। কিন্তু তারপরেও বাংলার হিন্দু সহ অন্যান্য সংখ্যালঘুরা কতটা সুরক্ষিত তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।

একের পর এক ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে এমন ঘটনা সামনে আসছে তা একেবারে হাড়হিম করা।

নারীদের উপর অত্যাচার, সংখ্য়ালঘু নারীদের ধর্ষণ, জোর করে ধর্মান্তরিত করা চলছেই।

এভাবে একটা সভ্য দেশ অসভ্য হয়ে উঠছে।

হিন্দুদের এইভাবে দিনের পর দিন হত্যার চক্রান্ত করা, তাদের খুন করা এটা মানা যায় না। মৌলবাদের বিষ ছড়িয়ে মানুষের কল্যাণ করা যায় না। এব্যাপারে ইউনুস সরকারকে পদক্ষেপ নিতে হবে। কিন্তু তিনি অন্ধ, বধির।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে যে বৈষম্যহীন রাষ্ট্র ও সমাজ প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় ঘোষিত হয়েছে, বিরাজিত পরিস্থিতি তা ধারণে ব্যর্থ হচ্ছে, বলেছে বাংলাদেশ পূজা উদ্‌যাপন পরিষদ ও মহানগর সর্বজনীন পূজা কমিটি।

সংগঠন দুটি বলছে, তারা শঙ্কিত এ কারণে যে অব্যাহত ‘সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসে’ বিপর্যস্ত ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু। বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায় এই নতুন পরিস্থিতিতে অস্তিত্বসংকটে পড়েছে।

ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী উৎসব ২০২৫ উপলক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় কথাগুলো বলেছে সংগঠন দুটি।

আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর শ্রীশ্রী ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে এই মতবিনিময় সভা হয়।

মতবিনিময় সভায় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মহানগর সর্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি জয়ন্ত কুমার দেব।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ফেসবুকে ধর্ম অবমাননার কথিত ও পরিকল্পিত অভিযোগে দেশের বিভিন্ন স্থানে এক ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।

ধর্মীয় সংখ্যালঘু নির্যাতনের এই নতুন কৌশল গভীর শঙ্কা ও উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে। কেউ যদি ধর্ম অবমাননা করেন, তিনি যে ধর্মেরই হোন না কেন, তাঁর বিচার ও যথোপযুক্ত শাস্তি দাবি করেন তাঁরা।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *