ঢাকা: ২০২৪ সালে শেখ হাসিনা’র সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য ডলারের গন্ধ থেকেই ২০২৪ সালে বাংলাদেশে নিষিদ্ধ জঙ্গী এবং গুপ্ত সংগঠন ইসলামী ছাত্র শিবিরের রাজনীতির সাথে জড়িয়ে পড়ে জেনজি নেতা নাহিদ, আসিফ, সার্জিস আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাহ।
আর বিএনপি তো বিএনপির জায়গাতেই আছে, আগের জায়গা। আগের কার্যক্রম।
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সারা দেশে ১ হাজার ৯৩০ জন খুন হয়েছেন। এর মধ্যে জানুয়ারিতে খুন হন ২৯৪ জন। ফেব্রুয়ারিতে খুনের সংখ্যা বেড়ে হয় ৩০০।
মার্চে সারা দেশে ৩১৬ জন খুন হয়েছেন। এপ্রিলে ৩৩৬ জন, মে মাসে ৩৪১ জন খুন হন। জুন মাসে সারা দেশে মোট ৩৪৩ জন খুন হয়েছেন।
তবে এই হিসাব নিয়েও যথেষ্ট সন্দেহ আছে। এর আরো বেশি খুন হয়েছে, যার প্রকৃত তথ্য দেয়া হয়নি।
মব করে প্রতিদিন খুন করা হচ্ছে।বিএনপি চাঁদাবাজির নামে খুন করা শুরু করেছে।
আর অন্তর্বর্তী সরকার হাত পা গুটিয়ে বসে তামাশা দেখছে।
আর মাঝে মাঝে হাস্যকর মন্তব্য করছে।
এবার যেমন- ‘মব’ সৃষ্টি করে নৈরাজ্য এবং একের পর এক নৃশংসতার মধ্যে অপরাধীদের গ্রেপ্তারে সারাদেশে ‘চিরুনি অভিযান’ শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
রোববার সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভা শেষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
মিথ্যাবাদী স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার চোখে দেখে জঙ্গী নেই। অথচ এই জঙ্গীই দেশটাকে খতম করলো।
চুরি, ছিনতাই,মব সহিংসতাসহ সব ধরনের অপরাধ প্রতিরোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করে যাচ্ছে দাবি করে তিনি বলেন, “পরিস্থিতির বিবেচনায় সরকার যে কোনো সময় চিহ্নিত অপরাধী ও সন্ত্রাসীদের ধরতে বিশেষ বা চিরুনি অভিযান পরিচালনা করতে পারে।”
উপদেষ্টা বলেন, “এটা অনেক দুঃখজনক ঘটনা, সভ্য সমাজে মেনে নেওয়া যায় না। এটা সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব সহকারে দেখছে। যারা এসব ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের আইনের আওতায় আনতে সরকার বদ্ধ পরিকর।” মিটফোর্ডের ঘটনায় বলেন।
এইগুলা সব ভাঁওতাবাজি কথা। আদতে কাজের কাজ কিছুই হবে না। অনাগত অনিশ্চিত নির্বাচনের আগে দেশকে যতখানি অস্থিতিশীল করা যায় এরা করবে।