চট্টগ্রাম: একজন নারী ধর্ষিত হলে, অত্যাচারিত হলে, খুন হলে রাষ্ট্র নীরব থাকে, নীরব থাকে বলেই স্ত্রী নির্যাতন, নারী নির্যাতন বেড়েই চলেছে বাংলাদেশে।
দেশে নারী নির্যাতন ও ধর্ষণের সংখ্যা বাড়লেও বিচার হয় না বললেই চলে। মামলার জট, রাজনৈতিক প্রভাব, পুলিশের উদাসীনতা, সামাজিক লজ্জা—সব মিলে নারী নির্যাতন এখন ‘ স্বাভাবিক’ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এবার চট্টগ্রাম নগরের বায়েজিদ থানার রৌফাবাদ এলাকায় একটি ফ্ল্যাট থেকে ফাতেমা আক্তার (২০) নামে এক গৃহবধূর খণ্ড-বিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার করা করা হয়েছে।
সন্দেহ করা হচ্ছে উক্ত স্ত্রীর স্বামীই নির্মমভাবে তাঁকে মেরে ফেলে রেখেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার পর থেকে নিহতের স্বামী সুমন (২৫) পলাতক। তিনি পেশায় একজন গাড়িচালক।
বুধবার, ৯ জুলাই রাত দেড়টার দিকে পাহাড়িকা হাউজিংয়ের এফজেড টাওয়ারের একটি ফ্ল্যাট থেকে মহিলা মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে।
ঐ ফ্ল্যাট থেকে দুর্গন্ধ বেরোচ্ছিল। পরে পুলিশে খবর দেয় হয়তো প্রতিবেশীরাই।
দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে ফাতেমা আক্তারের খণ্ড-বিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।