ঢাকা: জাতীয় নির্বাচন পিছিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র চলছে। নির্বাচন পিছিয়ে গেলে ইউনূস গং এর লাভালাভ। ক্ষমতা ধরে রাখতে তিনি সর্বোচ্চ অপচেষ্টা করে যাচ্ছেন!
নির্বাচন নিয়ে ড. ইউনূসের দেওয়া সময়সীমার একদিনও দেরি হবে না বলেছেন প্রেস সচিব।
তবে সময়টা কখন তা তো এই মিথ্যাবাদী বললেন না।
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. ইউনূস যে সময় বলেছেন, তার থেকে একটি দিনও দেরি হবে না উল্লেখ করে প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, আমরা আশা করি এই নির্বাচনটা খুবই উৎসবমুখর পরিবেশে ভালো নির্বাচন হবে।
প্রসঙ্গত, জাতীয় নির্বাচনের আগে ডাকসু,রাকসু,ও জাকসু নির্বাচন,জাতীয় নির্বাচন পিছানোর আসলে ষড়যন্ত্র।
এই নির্বাচনগুলো কখনও ঝামেলাবিহীন হয়নি,এই তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ঝামেলা পুরো দেশের উপর প্রভাব ফেলে।
টুকরা টুকরা আরো ষড়যন্ত্র আছে। জামায়াতের আমিরের হার্টে ব্লক ইত্যাদি ইত্যাদি কত নাটক।
এবার ফের বিএনপি নির্বাচন দ্রুত করার চাপ দিলো।
অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কাজ শেষ করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আগামী ফেব্রুয়ারির পরে নির্বাচনের তারিখ গেলে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের ‘সম্মান ক্ষুণ্নের সম্ভাবনাও দেখছেন’ তিনি।
তবে ইউনূসের মান সম্মান আদৌ আছে কী? থাকলে তো এই এক বছরেই নির্বাচন দিতেন! আরো থাকলে মসনদেই বসতেন না এত জঙ্গী হামলা ঘটিয়ে।
ফখরুল বলেছেন, “দেশের সাধারণ মানুষ চায় জাতীয় সংসদ নির্বাচন। নির্বাচন আরও দেরি করার চিন্তা করলে ড. মুহম্মদ ইউনূসের জন্য সুবিধা হবে না।
“আমরা বলব, সংস্কার-বিচার শেষ করে দ্রুত নির্বাচন দিন। আরও বেশি দিন ক্ষমতায় থাকতে চাইলে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে যে ডেডলাইন, সে অনুায়ী নির্বাচন দিন। এর পরে হলে আপনি (মুহাম্মদ ইউনূস) যে সম্মান নিয়ে এসেছেন, সমগ্র বিশ্বে আপনার যে সম্মান, সেই সম্মান ক্ষুণ্ন হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।”