ঢাকা: মুখে এক অন্তরে আরেক তার নাম জামাত। ক্ষমতার জন্য ঈমান, নীতি-আদর্শ বিক্রি করেছে। প্রয়োজনে দেশ বিক্রি করতেও পিছপা হবে না এই দলটি।
তবে এবার নিজের মনের কথাটিই বলে ফেললো যে নির্বাচন নাও হতে পারে।
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন কোনো কারণে নাও হতে পারে। কিন্তু জুলাই সনদ একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল, এটা সবার আগে হতে হবে।
জামায়াত, টোকাই এনসিপিকে কাজে লাগিয়ে ইউনূস তো তাই চাইছেন, যাতে নির্বাচন না হোক। নির্বাচন না হলে চেয়ার আঁকড়ে থাকতে পারবেন, ক্ষমতা গিলে খেয়ে দেশটাকে যা বাকি আছে সবটা গিলে খেয়ে তারপর ফুড়ুৎ হবেন।
তবে গর্জে উঠছে বিএনপি। কারণ বিএনপিই নির্বাচনের জন্য সবচেয়ে বেশি চিৎকার করছে। ভয় ঢুকেছে এখন বিএনপির।
প্রয়োজনীয় সংস্কারের পর জাতীয় নির্বাচন ব্যত্যয় হলে এর দায় ড. ইউনূস সরকারকে নিতে হবে বলে সাফ মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এই মন্তব্য করেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, যারা দেশে নৈরাজ্য দেখতে চায়, তারাই নির্বাচন পেছানোর কথা বলছে।
তিনি আরও বলেন, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সংসদ গঠিত হলে যে সংস্কার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, তা সেই সংসদেই বাস্তবায়িত হবে।
নির্বাচন যত দেরি হচ্ছে, ফ্যাসিবাদী শক্তি ততই শক্তিশালী হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন বিএনপির মহাসচিব।
