ঢাকা: ভারতের বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক বাণী আছেই উপদেষ্টাদের। অথচ ভারত ছাড়া গতি নেই।
আর ভারত চাল না দিলে কোটি কোটি টাকা কামিয়ে নেয়া উপদেষ্টাদের কোন সমস্যা নেই। তাঁরা ৫০০ টাকা করে চাল কিনে খেলেও গায়ে লাগবে না।
কিন্তু সাধারণ মানুষ যাবে কোথায়? স্বল্প আয়ের মানুষ যারা তাঁদের তো অবস্থা কাহিল।
বাংলাদেশ চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে ভারতের উপর নির্ভরশীল। ভারত থেকে সাধারণ চাল আমদানি করে। এবার সেই চাল আমদানিতে নতুন শর্ত দিল ভারত।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, অবশ্য এতে আলাদাভাবে কোনো প্রভাব পড়বে না।
বাংলাদেশের খাদ্য অধিদপ্তরের সংগ্রহ বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবর্ষে চাল আমদানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ দশমিক ৫ লক্ষ টন। এর মধ্যে আতপ চাল আমদানি হবে ৯৭ হাজার মেট্রিক টন। বাকিটা হবে সেদ্ধ চাল।
আর বাসমতী জাতীয় চাল কখনও ভারত থেকে আমদানি করে না বাংলাদেশ।
জানানো হয়েছে, বাসমতী ছাড়া অন্য চাল রপ্তানিতে কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য রপ্তানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (এপিইডিএ) রেজিস্ট্রেশন নেওয়া বাধ্যতামূলক।
গত ২৪ সেপ্টেম্বর ভারত বাসমতী ছাড়া অন্য চাল রপ্তানিতে কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য রপ্তানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (এপিইডিএ) নিবন্ধন নেওয়া বাধ্যতামূলক করে আদেশ জারি করে।
