ঢাকা: নারীর চরম অপমান করে নারীর মূল্যায়ন করতে চায় ইন্টেরিম ইউনুস সরকার!
এই এক বছরে অগুণতি নারী ধর্ষিতা হয়েছে, খুন হয়েছে। কিন্তু কোনো অপরাধীর বিচার নেই! এই দেশে অপরাধীর বিচার হয় না।
স্বৈরাচার ইউনূস পৃথিবীর ইতিহাসে রেকর্ড করেছে। হাজার হাজার মানুষ হত্যা, চুরি, ডাকাতি, ধর্ষণ, শিশু ও নারী নির্যাতন, ছিনতাই, লুটপাট ও আগুন সন্ত্রাস সহ ধ্বংসযজ্ঞ তাঁর কাছে স্বাভাবিক মনে হচ্ছে!
দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েও তার কোন অপরাধবোধ নাই।
২০২৪ এর ৫ আগস্ট থেকে ২৫ এর ১৪ জুলাই , এই এক বছর কতগুলো ঘুম খুন নারী নির্যাতন নারী হত্যা পুরুষ হত্যাসহ কত যে অঘটন ঘটানো হয়েছে অথচ আমরা কেউ অপরাধীকে ফাঁসিতে দিতে দেখলাম না নাকি একজনও ফাঁসি দেওয়ার মতো অপরাধ করে নাই ?
আর নারীর বিচার বিষয়টি প্রায় সব রাজনীতিবিদদের মুখের বুলি। তারা জানে সহানুভূতি কীভাবে আদায় করতে হয়।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নারীদের ভূমিকা স্মরণ করে তাদের সাংবিধানিকভাবে সমতার মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
সোমবার (১৪ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সংলাপের ১৩তম দিনের সূচনা বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
আলী রীয়াজ বলেন, “১৪ জুলাইয়ের নারী আন্দোলন রাষ্ট্র পুনর্গঠনের পথে আমাদের নতুন দিশা দিয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে নারীর গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি পাওয়ার দাবি রাখে।”
তিনি বলেন, “জুলাই নারী দিবস হিসেবে ১৪ জুলাইকে ঘোষণা দিয়েছে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়। এই সিদ্ধান্ত ইতিহাসে নারীদের অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখার প্রথম পদক্ষেপ।
আমরা চাই, এই স্মরণ শুধু আনুষ্ঠানিকতায় সীমাবদ্ধ না থেকে নারীর সাংবিধানিক মর্যাদায় রূপান্তরিত হোক।”
এরা খুব ভালোমতো জানে কোন কথা বললে ডাল গলে! সেভাবেই বলে সবাই। কিন্তু বিচারের বেলায় লবডঙ্কা।