ঢাকা: জামাত শিবির রাজাকার এরা মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী দল। আমরা সবাই জানি জামাত শিবির রাজাকার। জামায়াতে ইসলামী রাজাকার। অথচ এরা এই লেবাসধারীরা এখন নিজেদের দেশপ্রেমিক ট্যাগ লাগানোর প্রচেষ্টায় আছে।
পাকিস্তানের পক্ষে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে কাজ করেছে এরা। এবং এই কাজের জন্য অনুতপ্ত নয়, বরং গর্বিত।
এরা এক পাকিস্তানে বিশ্বাস করে। এদের বাহ্যিক আচরণ হলো মুখোশ। এরা মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিশ্বাস করে না।
এরা ডাকসু হোক আর রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় হোক আসীন হতে পারলে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার সকল অর্জনকে ধুলিসাৎ করে পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্ত হবে। এখনই এদের কর্মকাণ্ড দেখা যাচ্ছে।
এখন শফিকুর রহমান দেশে চিকিৎসা নিয়ে নিজেকে দেশপ্রেমিক প্রমাণ করতে চাইছেন। এরা মনে করেছে এদের ইতিহাস সবাই ভুলে গেছে।
যারা হাঁচি-কাশি হলেই বিদেশে ছুটে যান, তাদের জন্য নিজের দেশে চিকিৎসা নেয়াই একটি প্রতিবাদ বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
আজ (শুক্রবার, ৫ সেপ্টেম্বর) সকালে নিজের নির্বাচনী এলাকায় আয়োজিত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে অংশ নিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।
গত ১৯ জুলাই জামায়াতের সমাবেশে অসুস্থ হওয়ার পর দীর্ঘ চিকিৎসা শেষ প্রায় দেড় মাস পর দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নেন জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান। এসময় তিনি জানান, বাংলাদেশে চিকিৎসা নেয়ার উদ্দেশ্য ছিলো যারা হাঁচি-কাশি দিলেই বিদেশে যায়, সেটির প্রতিবাদ।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘রাজনীতিবিদরা দেশের নাগরিকদের জন্য কথা বলে। সেই নাগরিকদের দেশে ফেলে বিদেশে চিকিৎসা নিতে যাওয়া আমার পক্ষে সম্ভব হয়নি।
আমার বাংলাদেশে চিকিৎসা নেয়া উদ্দেশ্য ছিলো, যারা হাঁচি-কাশি দিলেই বিদেশে যায় সেটির প্রতিবাদ। আপনি সোনার বাংলা গড়তে চাইবেন কিন্তু জনগণকে রেখে বিদেশে চিকিৎসা নেবেন, সেটি সমর্থন করি না।’