ঢাকা: জামাত সমন্বয়ক এনসিপি এরা নির্বাচন চায় না, এরা চায় কিভাবে দেশের সম্পদ লুটেপুটে খাবে এবং দেশটাকে বিক্রি করে দেবে।
নির্বাচনের সময় যত ঘনিয়ে আসছে, ইউনুস টোকাই NCP কে ব্যবহার করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভিন্ন অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করে নির্বাচন আয়োজনের পরিবেশ বিঘ্নিত করার চেষ্টা করছে।
এখন ইসির ঘাড়ের উপর দোষ চাপানো। কাল চাপাবে অন্য কারো উপর।
এই দ্বন্দ্বগুলো আরও প্রকট হবে। এভাবে পুরো রাজনৈতিক অঙ্গনকে বিভাজনের অন্তহীন চক্রে আবদ্ধ করা হবে।
কথার সাথে মিল রেখে পাটওয়ারী জানিয়ে দিলেন। নিরপেক্ষভাবে পরিচালনা না করলে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আগামী নির্বাচন বর্জন করার মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারে বলে জানিয়েছেন দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
এনসিপি তো চায়ই না নির্বাচন হোক। এনসিপি এখন ইসির ভুল ধরছে।
পাটওয়ারী অভিযোগ করেন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ভোটদানে বাধা তৈরি করতে চায় নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
রবিবার (৩ আগস্ট) রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন কমিশন ভবনে দল নিবন্ধনে বাকি থাকা নথিপত্র জমা ও প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে বৈঠক শেষে এমন কথা বলেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
তিনি বলেন, ‘একটি দল ছাড়া অন্য দলের ভোটদান প্রক্রিয়ায় বাধার সৃষ্টি করছে ইসি।’
পাটোয়ারী বলেন, ‘গত ১৫ বছরে জনগণ ভোট দিতে পারেনি। এবারও সেই পাঁয়তারা চলছে। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ভোটদানে বাধা তৈরি করতে চায় ইসি।
ভোটদানে বাধা তৈরি করলে নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি। ইসি যদি সামরিক ও দলীয় উর্দি (পোশাক) পরে ভোটদানের প্রক্রিয়ায় বাধা দেয় ও মেরুদণ্ডহীনভাবে কাজ করে, তা হতে দেওয়া হবে না। ইসির অসংগতিগুলো জনগণের সামনে তুলে ধরা হবে।’
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘ইসি নিয়োগ পাওয়ার পর এমন কিছু বিতকির্ত বক্তব্য দিয়েছে, তাতে তার গ্রহণযোগ্যতা কমেছে। এনসিপি আরও কিছু দিন সময় দেখতে চায় ইসিকে।’