ঢাকা: জামায়াত ফের তাল বাহানা শুরু করেছে। জামায়েত, এনসিপি ও ইসলামি আন্দোলন সহ কয়েকটা দল জাতীয় নির্বাচন করতে চায় না।
তারা একেক সময় একেক ইস্যু তৈরি করে নির্বাচন বিলম্বিত করার এবং নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে।
জামায়াতের এবার জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন চাই।
স্থানীয় নির্বাচনের দোহাই দিয়ে জাতীয় নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার বাহানা শুরু জামায়াতের।
জামায়াত চায় শুধু পানি ঘোলা করে দেশের মধ্য অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বা বহু রাজনৈতিক কারণে যেখানে জাতীয় নির্বাচনই করা যাচ্ছে না সেখানে স্থানীয় নির্বাচন চাওয়া নজিরবিহীন।
অবশ্য তাদের সাংসদ সদস্য হওয়ার যোগ্যতা এবং জন সমর্থন কোনটাই নাই। তাই এখন চাইছে চেয়ারম্যান মেম্বার হওয়া যায় কি না!
দেখা গিয়েছে, প্রতীক ও নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার একদিন পর প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর একটি প্রতিনিধি দল।
বৈঠকে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতিতে (পিআর) নির্বাচন, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতকরণ, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের দাবি জানায় একাত্তরে বিরোধী দল।
বৈঠক শেষে হামিদুর রহমান আজাদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আদালতের আদেশ বাস্তবায়নের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন আমাদের দলের নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা প্রতীক ফিরিয়ে দিয়ে ন্যায়বিচারের পথ সুগম করেছে’।
আসলে যদি দেশে নির্বাচন হয়, নির্বাচিত সরকার এসে পরে তাহলে জামায়াত এরা আর ভাগ বন্টন অথবা সরকারি বরাদ্দ পাবে না। তাই তারা এই দেশে নির্বাচন চায় না। লুটেপুটে খেতে চায়।