ঢাকা: জুলাই সনদ হচ্ছে ইনডেমিনিটি অধ্যাদেশ। ৫ আগস্ট পর থেকে যত হত্যা, ডাকাতি, ধর্ষণ, লুটপাট সব কিছুকে আইনী বৈধতা দেয়া।

জুলাই সনদ না হলে নির্বাচন হলে জুলাই যোদ্ধারা তা মেনে নেবে না- এ জন্যই বলা হচ্ছে। অথচ এরা ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয়নি। ৭৫ এর ইনডেমিনিট অধ্যাদেশ সংবিধানে যুক্ত করেও রক্ষা পায়নি কেউ!

এদিকে নাটক করেই চলেছে ঐকমত্য কমিশন। আলী রিয়াজ এমন ব্যক্তি যে চিনা জোঁকের মতো লেগে বসে আছে টাকার জন্য। চাঁদাবাজির ভাগ সবাই চায়।

দেখা গেছে, নীলনকশার জুলাই সনদ চূড়ান্ত হলে এর বাস্তবায়ন কিভাবে হবে, এ নিয়েও বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপিসহ রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য প্রকাশ্যে এসেছে।

প্রশ্ন উঠছে, সংস্কার প্রশ্নে জুলাই সনদ চূড়ান্ত করা যাচ্ছে না কেন, সংকটটা কোথায়?

তবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বলছে, সনদ চূড়ান্ত করা ও এর বাস্তবায়ন পদ্ধতি ঠিক করতে তারা আবারও আলোচনা শুরু করবে আগামী সপ্তাহে।

জুলাই সনদের ‘সমন্বিত পূর্ণাঙ্গ খসড়া’ বলা হচ্ছে দুই দিনের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হবে। জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি আলী রীয়াজ।

তিনি বলেছেন, “এ নিয়ে ঐকমত্য হলে জুলাই সনদ সইয়ের দিনক্ষণ ঠিক করা হবে, অন্য মত পেলেও বিবেচনা করা হবে।”

শুক্রবার ‘জুলাই জাতীয় সনদ প্রণয়নের অগ্রগতি নিয়ে’ সংসদ ভবনের এলডি হলে সংবাদ সম্মেলন করে তিনি এই কথা বলেন।

এই জুলাই আন্দোলন, গণঅভ্যুত্থান, বিপ্লব এই রকম নানা নামে এখনো যারা একটা চেতনা খাড়া করতে যাচ্ছে তাদের সকলেই জামাত শিবিরকে সমর্থন করে তা নয়। ফলে তারা স্রেফ বোকা ছাড়া কিছু না।

এই রাজনৈতিক বেকুবদের এখন কি হবে? তাদের প্রিয় সমন্বয়রাই প্রকাশ করছে এই আন্দোলনের সঙ্গে শিবিরের জড়িত ছিল। এই আন্দোলনের পরিকল্পনা ছিল শিবিরের হাতে।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *