ঢাকা: জুলাই বিপ্লব নয়, সব ম্যাটিকুলাস ডিজাইনে করা জঙ্গী সমাবেশ, জঙ্গী আন্দোলন।

জঙ্গী উত্থানের মাধ্যমে পরবর্তীতে আওয়ামীলীগ সরকারকে হটানো,এটা ২/১ মাসের চক্রান্ত ছিলো না।

এই চক্রান্ত শুরু হয়েছিলো বহুবছর আগে, যখন শেখ হাসিনা ড.মোঃ ইউনুসকে গ্রামীন ব্যাংকের এমডি পদ থেকে সরিয়ে ছিলেন, সে দিন থেকেই ইউনুস হাসিনার বিরুদ্ধে চক্রান্তের বীজ বপন করা শুরু করে।

পরবর্তিতে দুদক যখন ইউনুসের বিরুদ্ধে ট্যাক্স ফাঁকি সহ কয়েকটি মামলা দায়ের করে, ঠিক তখনই ইউনুস আধাজল খেয়ে মাঠে নামে আওয়ামীলীগ হটানোর জন্য।

প্রচুর নীল নকশা সাজানো হয়েছে, এটি একদিনের হুটহাট পরিকল্পনা নয়।

শিবিরের ত্যাগী কর্মীদেরকে গুপ্তচর হিসেবে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়, যাতে তারা আওয়ামীলীগের ভিতরের সকল খবর জামাতকে দিতে পারে।

সারা বাংলাদেশের সকল কলেজ-ভার্সিটির ছাত্র-ছাত্রীদেরকে নিয়ে তাদের একটি গোপন বাহিনী প্রস্তত করে রাখে,এবং তাদেরকে প্রতি মাসে সম্মানী হিসেবে নগদ অর্থ প্রদান করা হয়।

এছাড়াও, সকল সামরিক ও আধা সামরিক বাহিনীর ভিতর থেকে দ্বিতীয় ও তৃতীয় সারির অফিসারদেরকে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে নিজেদের পক্ষে আনে।

দেশের অনেক বুদ্ধিজীবীদেরকে টাকা দিয়ে তাদের পক্ষে রাখেন,যাতে বিশেষ সময়ে ঐ বুদ্ধিজীবীরা তাদের পক্ষে কথা বলে।

জামাত,শিবির ও কিছু জঙ্গীকে তারা পাকিস্থান, ইসরাইল ও আমেরিকা পাঠিয়ে যুদ্ধের প্রশিক্ষণ দিয়ে রাখে।

এমন আরো অনেক। এইভাবেই পতন ঘটানো হয়েছে।

এইবার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য ও সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত ‘জুলাই আন্দোলন’ ও ‘জুলাই সনদ’-কে একটি ‘ষড়যন্ত্র’ হিসেবে আখ্যায়িত করে এর বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।

তিনি বলেছেন, “জুলাই সনদ বাস্তবায়নের একমাত্র পদ্ধতি হলো জুলাইকে ঝুলাইতে হবে।”

বলেন, “জুলাই একটি ষড়যন্ত্রের নাম, জুলাইয়ের একমাত্র পরিণতি হবে ‘ঝুলাই’।”

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *