ঢাকা: স্ত্রীকে খুশি রাখার জন্য মাঝেমধ্যে মিথ্যা কথা অবশ্য বলে থাকেন মামুনুল হক। এটা জায়েজ আছে বলেছেন হুজুর!
৫০১ নম্বর নিয়ে যতই হুলুস্থুল হোক, সেসব এখন অতীত। সব পেরিয়ে এখন রাজাকারের সময়। ভক্তদের বুকে ঠাঁই নিয়েছেন মামুনুল।
মামুনুল হকের এই বঙ্গীয় রাজ্যের ইতিহাস নিয়ে আরো পড়া উচিৎ,,দেশের হাজার বছরের ইতিহাস নিয়ে আরো ভালো ভাবে পড়া উচিৎ! কোনটা আমদানি আর কোনটা খানদানি তাঁর জানা উচিৎ হিন্দু ধর্ম নিয়ে সমালোচনা করার আগে।
এখন তো বিশাল বড় মানুষ হয়েছেন মামুনুল হক। নারী নিয়ে বেলেল্লাপনা করা এই হুজুরের অন্যায়ের শেষ নেই।
ফেসবুকের বিরুদ্ধে বিরাট ক্ষেপেছেন মামুনুল।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক কর্তৃপক্ষের একপাক্ষিক, অগণতান্ত্রিক ও বৈষম্যমূলক আচরণের শিকার হচ্ছেন বলে দাবি করেছেন।
ফেসবুক ছাড়া হুজুরের জীবন চলে না।
তিনি জানিয়েছেন, তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডি এবং অফিশিয়াল পেজ একের পর এক রিমুভ ও সাসপেন্ড করা হচ্ছে।
শুধু তাই নয়, তার নাম, বক্তব্য বা ছবি প্রকাশ করা মাত্রই দলীয় পেজ, গণমাধ্যম এবং ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টগুলো অযৌক্তিকভাবে রেস্ট্রিকশনে পড়ছে।
এমন পরিস্থিতিতে সোমবার (২৫ আগস্ট) রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন মাওলানা মামুনুল হক।
জিডিতে মামুনুল হক উল্লেখ করেছেন—‘গত কয়েক মাস ধরে ফেসবুকে আমার নাম, বক্তব্য ও ছবি অন্যায়ভাবে রেস্ট্রিকশন ও ব্লক করা হচ্ছে।
ফলে আমার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডি এবং অফিসিয়াল পেজ একাধিকবার বন্ধ হয়ে গেছে। এতে আমি সামাজিক, পেশাগত ও রাজনৈতিকভাবে মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছি।’
তিনি বলেন, ‘একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের প্রধান হওয়া সত্ত্বেও পরিকল্পিতভাবে আমাকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে অবরুদ্ধ করা হচ্ছে, যা গণতান্ত্রিক রাজনীতিকে স্তব্ধ করার স্পষ্ট অপচেষ্টা।’
তিনি আরো বলেন, একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের প্রধান হওয়া সত্ত্বেও পরিকল্পিতভাবে তাকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে অবরুদ্ধ করা হচ্ছে, যা গণতান্ত্রিক রাজনীতিকে স্তব্ধ করার স্পষ্ট অপচেষ্টা।
মামুনুল হক বলেন, “আইন মেনে ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে থানায় জিডি করেছি এবং আশা প্রকাশ করছি, মেটা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করে সুবিচারপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেবে।”