ঢাকা: পাকিস্তানের নাম শুনলে যেমন মানুষ ১০ হাত পেছনে সরে, বাংলাদেশের অবস্থাও সেই পর্যায়ে চলে গেছে। জঙ্গী রাষ্ট্র বানিয়েছেন ইউনূস। ইউনূসের রক্তপিপাসু লোভ বাংলাদেশকে ধ্বংস করে ফেলেছে।
জামায়াত, এনসিপিকে কাজে লাগিয়ে দেশটাকে ভাগ বাটোয়ারা করে লুটেপুটে শেষ করে তারপর তিনি পালাবেন।
জামায়াতের বি টিম ‘এনসিপি’ প্রেসার গ্রুপ হিসেবে কাজ করছে। জামায়াতের ক্ষমতায় যাওয়ার সম্ভাবনাকে আরও সুদূরপ্রসারী করতে মুক্তিযুদ্ধপন্থী ও আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের বাড়িতে গিয়ে মব করছে এনসিপি।
মামলার ভয় দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা চাঁদাবাজি করছে তারা৷ একাত্তরের পরাজিত রাজনৈতিক গোষ্ঠী জামায়াতের নির্দেশেই জুলাই ষড়যন্ত্রকে একাত্তরের মুখোমুখি দাঁড় করানোর দুঃসাহস পায় এনসিপি।
সারাদেশে শিল্পপতি কিংবা ধনী ব্যবসায়ীদেরও নিস্তার নেই। অপহরণ, ছিনতাই, চাঁদাবাজি চলছেই।
চাঁদার টাকা না দিলে মব কিংবা মিথ্যা মামলায় ফাসিয়ে দেয় এনসিপির জঙ্গীরা।
দেশে অপহরণসংক্রান্ত অপরাধের হার উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে। গত এক বছরে এই হার দ্বিগুণের বেশি হয়েছে।
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত আট মাসে অপহরণের শিকার হয়েছে ৭১৫ জন। তবে এটা তো একটা আনুষ্ঠানিক সংখ্যা। এই সংখ্যা আরো বেশি হবে।
গত বছর এই একই সময়ে এই সংখ্যা ছিল ৩৪০।
অপহরণের দিক থেকে চলতি বছরের জুলাই মাস রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। এই এক মাসে অপহরণের শিকার হয়েছে ১০৯ জন।
ছিঃ! ধিক্কার প্রফেসর ইউনূসকে। জনগণ পছন্দ করছে না, ধিক্কার জানাচ্ছে, অথচ সদর্পে তিনি সিংহাসনে বসে আছেন।
বাংলাদেশ পুলিশ সদর দপ্তরের প্রকাশিত মাসিক অপরাধ পরিসংখ্যান থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) চেয়ারম্যান জেড আই খান পান্না কালের কণ্ঠকে বলেছেন, ‘মামলার যে সংখ্যা আমরা দেখি, প্রকৃত ঘটনা তার চেয়ে বেশি। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা না থাকলে অনেক ক্ষেত্রে মামলা করা যায় না। এখন দেশে আইন নেই, আইনের শাসনও নেই। ফলে অপরাধও কমেনি, বরং বেড়েছে। ’
প্রথমে তো অভাব ছিলো, এখন বাংলাদেশের স্বভাব হয়ে অপহরণ, ছিনতাই, অপরাধ করাটা।