নোয়াখালী: জনাব ড. ইউনুস স্যার শান্তিতে নোবেল পেয়ে বাংলাদেশের হিন্দুদের শান্তি কেড়ে নিচ্ছেন। মব তৈরি করে সারা দেশের জনগণকে হেনস্থা করে রেখেছেন।

তিনি 3 Zero ভিশন বাস্তবায়ন করতে চাচ্ছেন। তাঁর এই মিশন সাকসেসফুল করতে হলে আগে “Zero Tolerance” এ মনোযোগী হতে হবে। প্রশাসনের শক্তিকে বৃদ্ধি করতে হবে।

প্রশাসন থেকেও আজ মবসৃষ্টিকারীদের শক্তি অনেক বেশি। প্রশাসন নিজেই বোধহয় ভয় পায়।

যে পরিমাণ মব, ধর্ষণ, গুম, হত্যা গত এক বছরে হয়েছে তা একটি সরকারের চরম ব্যর্থতার বহিঃপ্রকাশ।

এবার ফের এক যুবককে পিটিয়ে মারল জঙ্গীরা।

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় চোর সন্দেহে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে।

ঘটনায় পুলিশ তারেক আজিজ (৩৫) নামে এক ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে আটক করেছে।

শুক্রবার (২২ আগস্ট) দুপুরের দিকে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে উপজেলার জাহাজমারা বাজারে ঘটনাটি ঘটেছে।

নিহত মো.লোকমান হোসেন (৩৫) শেরপুর জেলার চকপাড়ার সোনারপাড়া গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে।

তিনি বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) ঠিকাদারের কর্মচারী ছিলেন।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) ঠিকাদারের কর্মী লোকমান ও মোস্তাফিজুর রহমান (২৮)।

উপজেলার জাহাজমারা ইউনিয়নে তাদের ঠিকাদার বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইনের কাজ করার পর কিছু স্ক্রাব বেঁচে যায়।

পরে দুজন স্ক্রাবগুলো উপজেলার চরহিয়া গ্রামের আসাদ নগর ত্রিমোহনীর একটি ভাঙারি দোকানে বিক্রি করে আসেন।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তারা তাদের বিক্রি করে আসা মালের ওজন জানতে আবার ভাঙারি দোকানে যায়। সেখানে স্থানীয় ইলেকট্রিক মিস্ত্রি তারেক আজিজসহ তিন ব্যক্তি ঠিকাদারের দুই কর্মীর বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ তোলেন।

পরে দুজনকে ভয়ভীতি দেখিয়ে গালিগালাজ করে বেঁধে তুমুল মারধর করে। লোকমানকে লোহার রেঞ্জ দিয়ে হাতে,পিঠে মারতে থাকে।

হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম ‌আজমল হুদা জানিয়েছেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখে দুইজনই বাঁধা অবস্থায় জীবিত উদ্ধার করে।

এত মার খেয়ে লোকমান ঘটনাস্থলে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এবং মারা যান।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *