ঢাকা: বাংলাদেশ আর পাকিস্তানের মিল মহব্বত বেড়েই চলেছে দিনে দিনে। “শত্রুর শত্রু আমার মিত্র”-এই ফর্মুলাতেই চলছে পাকিস্তান।
প্রতিবেশী দেশ ভারতের পিছনে পিছনে একটু চিমটি কাটতে এই শত্রু দেশ একটু বেশিই ভালোবাসে। পাল্টা আক্রমণে জান নিয়ে পালাবার জায়গা থাকে না, তবুও স্বভাব পাল্টায় না।
এখন নতুন ‘শত্রু’ হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের টানাপোড়েন শুরু হতেই, বাংলাদেশের দিকে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়েছে পাকিস্তান।
এখন তো দুই দেশের গলায় গলায় ভাব।
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জয়েন্ট চিফস অফ স্টাফ কমিটির চেয়ারম্যান জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. ফাইজুর রহমান।
শুক্রবার (২২ আগস্ট) এই দুই সেনা কর্মকর্তাদের মধ্যে পাকিস্তানের জয়েন্ট স্টাফ হেডকোয়ার্টার্সে বৈঠকটি হয় বলে জানিয়েছে দেশটির আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
তারা বলেছে, দুই সামরিক নেতা আঞ্চলিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছেন।
আর প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার করার ব্যাপারে একমত হন।
এখন নিরাপত্তা প্রতিরক্ষা কে কাকে দেবে? জঙ্গী, অস্ত্র সাপ্লাই হচ্ছে বাংলাদেশে পাকিস্তান থেকে। জঙ্গী দিয়ে ভরে গেছে গোটা দেশ। জঙ্গী চাষাবাদ করছেন ইউনূস। পাকিস্তান ৭১ এ যুদ্ধে হারার প্রতিশোধ নিয়ে নিচ্ছে রাজাকারদের মাধ্যমে।
জেনারেল মির্জা পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক উন্নতির দিকে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করেন। তিনি শিল্পখাতে সহযোগিতা সহ নতুন নতুন ক্ষেত্রে সহযোগিতার সুযোগ অন্বেষণের ওপর জোর দেন।
যে দেশ নিজেদের আহার যোগাতে পারে না সে অপরকে সহযোগিতার কথা বলে! কতটা ভণ্ডামি!
সাক্ষাৎকালে জেনারেল মো. ফাইজুর রহমান পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনীর পেশাদারিত্বের প্রশংসা করেন এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে তাদের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করেন।