ঢাকা: গ্রেপ্তারি চলছে একের পর এক। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে চলছে প্রতিহিংসার রাজনীতি। আইন, আদালত, বিচার ব্যবস্থাকে কাঠের পুতুল বানিয়েছে ইউনূস গং।
জুনায়েদ আহমেদ পলক মাত্র ২০ বছর বয়সে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতি শুরু করেন। তিনি ২৮ বছর বয়সে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য। শিংড়ার গণমানুষের নেতা জুনায়েদ আহমেদ পলক আজ ইউনূস কারাগারে বন্দি।
ঢাকার যাত্রাবাড়ী থানার হত্যা ও হত্যাচেষ্টার পৃথক দুই মামলায় সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক সংসদ কাজী মনিরুল ইসলাম মনুসহ চারজনকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে আদালত।
এদিন, বুধবার, ৬ আগস্ট ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়া উদ্দিন আহমেদ শুনানি শেষে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
গ্রেপ্তার অন্য দুজন হলেন—সাবেক উপপুলিশ কমিশনার মো. শহিদুল্লাহ, যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান।
রাষ্ট্রপক্ষের তথ্য মতে, ৫ আগস্ট হানিফ ফ্লাইওভারে ছাত্রদের মিছিলে গুলি করা হয়। ফরিদ আহমেদ গুরুতর আহত হয়ে পরদিন মারা যান।
এই হত্যা মামলার ভিত্তিতে পলক ও মনুকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
অপরদিকে বলা হচ্ছে, আব্দুর রাজ্জাক নামের আরেক আন্দোলনকারী গুলিবিদ্ধ হয়েছে যদিও বেঁচে যায়।