ঢাকা: বিভিন্ন সময় মির্জা ফখরুল নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করেন। কিন্তু তার বাবা তো রাজাকার ছিলেন।

মির্জা ফখরুলের বাবা ঠাকুরগাঁওয়ের কুখ্যাত রাজাকার ছিলেন। তাহলে তার ছেলে মুক্তিযোদ্ধা কীভাবে হয়? তাঁকে ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পরিচয়ে জানে না। ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষ তাকে চেনে মির্জা আলমগীর হিসেবে।

এরা সুবিধাবাদী,দেশদ্রোহী।

তা বোধহয় লোহাকে লোহা বলে ফেলায় ফখরুলের মাইন্ডে লেগেছে।

মির্জা ফখরুল, আক্তার হোসেন ও তাসনিম জারাকে উদ্দেশ্য করে ‘জয় বাংলা’, ‘রাজাকার’, ‘টের পাইছে’ ইত্যাদি আরো স্লোগান দিতে থাকে আওয়ামী লীগের কর্মীরা।

রাজাকারকে রাজাকার বলেছে, তাই মির্জা ফখরুল ক্ষোভে ফেটে পড়ছেন এখন।

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেনসহ রাজনীতিবিদদের ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকের একটি পোস্ট তিনি লেখেন, ‘নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে যা ঘটেছে, তা আবারও প্রমাণ করলো– আওয়ামী লীগ তাদের অন্যায়ের জন্য বিন্দুমাত্র অনুশোচনা করে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ আজ পর্যন্ত যা অন্যায় করেছে, সবকিছুর বিচার আইনের মাধ্যমে হবে। দল ও দেশের স্বার্থে ধৈর্য ধরুন।’

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *