ঢাকা: আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কোনো রাজনৈতিক অস্ত্র নয়, এটি জাতির বিবেকের প্রতিচ্ছবি। কিন্তু সেটার সম্পূর্ণ অবমাননা হচ্ছে।
যুদ্ধাপরাধের দোসররা তাদের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে দেশের আইন আদালতকে ব্যবহার করছে।
অবৈধ দখলদার ইউনুস গং ক্ষমতা দখল করেই একের পর এক মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা মামলা দিচ্ছে যা অত্যন্ত নজীরবিহীন।
যেভাবে হোক ধরে বেঁধে শেখ হাসিনাকে দোষী করানোর অপচেষ্টা চলছে। অথচ যিনি দেশের জন্য নিজে কাজ করে গিয়েছেন। যার জঙ্গী ইউনূসের মতো নেই কোনো গ্রামীণ ব্যাংক।
কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে আনুষ্ঠানিক অভিযোগপত্র দাখিল করা হলে ওই ব্যক্তি আর নির্বাচন করার যোগ্য হবেন না। জনপ্রতিনিধি পদে বহাল থাকার যোগ্যতাও তিনি হারাবেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) আইন সংশোধন করে এই বিধান যুক্ত করেছে জঙ্গী অন্তর্বর্তী সরকার।
সোমবার রাতে ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (তৃতীয় সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ জারি করা হয়েছে।
এই নিয়ে এক বছরের মধ্যে তৃতীয়বারের মতো বদলানো হলো এ আইন। নিজেদের স্বার্থমতো বদলানো হচ্ছে সব।
আর এই সংশোধনের ফলে আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনার ভোটে অংশ নেওয়ার সুযোগ বন্ধ হয়ে গেল।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন ১৯৭৩-এ ২০(সি) ধারা যুক্ত করা হয়েছে।
