ঢাকা: নির্বাচন হবে কী করে? বাংলাদেশে তো এখনো সংস্কারের টোপ দিয়েই রাখা হয়েছে।

এদিকে জঙ্গী এনসিপি, বিএনপি, জামাত সব এক পথের পথিক। লুটপাট, ধান্দায় সব এক। তবে ক্ষমতার দিক দিয়ে সবাই আলাদা। জামাত, এনসিপি তো পর্দার আড়ালে সরকার চালাচ্ছে।

মির্জা আব্বাস একটি কথা বলেছেন, আওয়ামী লীগ পালিয়েছে ।তবে তাঁর জানা উচিৎ, আওয়ামী লীগ পালায়নি। পালায়নি বলেই ধানমণ্ডি ৩২ এ যাতে কেউ ফুল দিতে না পারে তারজন্যে দখল নিয়েছিলো এই জঙ্গীরা। প্রবেশপথ বন্ধ করে দিয়েছিলো।

তাঁদের বঙ্গবন্ধুকে ভয়, সাধারণ মানুষকে ভয়। আর সেই সাধারণ মানুষগুলোই দেখিয়েছে শ্রদ্ধা কাকে বলে!

আব্বাস বলেন, আওয়ামী লীগ পলানোর পর বিএনপিকেও সরিয়ে দেশকে রাজনীতিশূন্য করতে দেশি-বিদেশি মহলের প্ররোচনায় আবারও একটি নতুন ‘মাইনাস-টু ফর্মুলা’ সক্রিয় হয়েছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, সেন্ট মার্টিন দ্বীপ, খাগড়াছড়ির সাজেক ও নিউ মুরিং কনটেইনার টার্মিনালকে কেন্দ্র করে ‘অশুভ উদ্দেশ্য’ সাধনে সচেষ্ট মহলগুলো দেশের সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় স্বার্থের বিরুদ্ধে একটি গুরুতর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।

বলেন, কিছু রাজনৈতিক দল বিভিন্ন অজুহাতে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার মাধ্যমে এমন চক্রান্তকারীদের ফাঁদে পা দিচ্ছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঘোষিত ফেব্রুয়ারির মধ্যে জাতীয় নির্বাচন না হলে দেশকে বড় ধরনের খেসারত দিতে হবে বলেও সতর্ক করেন বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা।

মির্জা আব্বাস বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন নতুন এক মাইনাস-টু ফর্মুলা চালু হয়েছে, যা ১/১১ সময়কার মাইনাস-টু ফর্মুলার মতোই। আগেরবার সেটি এসেছিল সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যমে। আর এবার দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা ভিন্ন আকারে একই চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *