ঢাকা: কোটি টাকার গণভবনকে যাদুঘর বানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর জন্য আরো কয়েককোটি খরচ করে বাসভবন? ভালোই চলছে সংস্কার!
জনগণের পকেটের টাকা মেরে আবার একটা বাসভবন বানাবে বাহ্ রে টেন্ডারবাজের দল আর এত্ত বড় গণভবনটা যাদুঘর!
এদিকে মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরের সব কিছু দিনের আলোয় আগুনে পুড়িয়ে জমিসহ জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের দখলে নেয়া!হায়রে দেশ!
গণভবন তো শেখ হাসিনার সম্পত্তি ছিলো না। গণভবন দেশের প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন। দেশের জনগণের সম্পদ। দেশের যে যখন প্রধানমন্ত্রী হবেন তখন তিনি সেখানে থাকবেন।
তাহলে এই গণভবনের উপর এত দাপড়াদাপড়ি কেন জঙ্গীদের? শেখ হাসিনা গণভবনে থেকে দেশ পরিচালনা করেছেন, এটা তাঁর ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়। অথচ জঙ্গী জিহাদির দল যেমন হামলা করলো, মনে হলো গণভবন শেখ হাসিনার!
আন্দোলন, হামলাটাও বুঝেশুনে করতে হয়, সেটা এই জঙ্গীর দলের মাথায় নেই।
বাংলাদেশের সংসদ ভবনের স্থপতি লুই কানের নকশায় গণভবনকে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন হিসেবে রাখা হয়েছে। গতবছরের ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে তাড়াতে গিয়ে গণভবনে হামলা চালিয়ে ভাংচুর লুটপাট করা হয়।
আবার সেই গণভবনকে জাদুঘর বানাতে হবে কেনো? তাও রাষ্ট্রের ১শ ১১ কোটি টাকা খরচ করে? এই টাকা জনগণের করের টাকা। এই টাকা জেহাদি ইউনূস তাঁর পকেট থেকে দেবেন না।
কি ভাবে খরচ হচ্ছে? কারা কাজ করছে? কতোটাকায় কি কেনা হচ্ছে?
ইতিমধ্যে টিআইবি এই জাদুঘরের নামে শতকোটি টাকা খরচ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
জনগণ জানতে চায় রাষ্ট্রের এই শতকোটি টাকা কারা কি ভাবে খরচ করছেন?
রাষ্ট্রের অর্থের অপ্রয়োজনীয় খরচ আর লুটপাট ছাড়া আর করছেনটা কী ইউনূস?
এদিকে এখন জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার ভেতরে তৈরি হচ্ছে দেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন।
স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকারের জন্য নির্মিত পাশাপাশি দুটি ভবনকে একীভূত করে সেখানে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।