ঢাকা: জামায়াত, এনসিপি কেন নির্বাচন চায়না? তাঁর অন্যতম কারণ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা হবে। এনসিপি ও জামায়াত ক্ষমতা হারিয়ে ফেলবে।

এখন সরকারের আড়ালে সরকার আছে। এখন জামায়াত সমর্থিত, এনসিপি সরকার।

সুযোগ বুঝে ৫ আগষ্ট পরবর্তী সময়ে সরকারের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে। এমন সুযোগ আর আসবে কিনা!

এখনো দেশটি একটি মগের মুল্লুক। জামায়াত সমর্থিত এনসিপি সরকার পোলাগুলো জোরপূর্বক ক্ষমতা দখল করে আছে।

তো ক্ষমতার এমন স্বাদ পেলে নির্বাচিত সরকার তারা চাইবে?

জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা হলে, জনগণের ক্ষমতা বাস্তবায়ন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে।সুশাসন নিশ্চিত হবে। এই জঙ্গীরা তা চায় না।

পিআর, সংস্কার, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ও সবার ভোটাধিকার নিশ্চিত করার মতো বিষয়গুলোর প্রতি ইঙ্গিত করে এসব শর্ত ও দাবি পূরণ করেই অন্তর্বর্তী সরকারকে নির্বাচনে যেতে হবে বলে দাবি করে জামায়াতে ইসলামী।

এসব শর্ত ও দাবি পূরণ না হলে ‘নির্বাচন হবে না’ বলে জানায় রাজাকারের দলটি।

বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাতের পর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়া নিয়ে আমাদের কোনো সমস্যা নেই। এমনকি এ বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচন হলেও জামায়াতের আপত্তি নেই।

আমাদের পক্ষ থেকেই ফেব্রুয়ারি বা এপ্রিলে নির্বাচনের টাইমলাইন দেওয়ার দাবি করা হয়েছিল।

জামায়াতের দাবি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা অন্যান্য দাবির সঙ্গে একটা কথা জোরালোভাবে বলছি—সবার সমান সুযোগ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরি করতে হবে, যেটা এখনো অনুপস্থিত আছে।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *