ঢাকা: জীবন্ত মানুষ খেয়ে পোষায়নি, এখন লাশ খাওয়া শুরু হয়েছে খেকোদের।

বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করার কোন আগ্রহ ফ্যাসিস্ট ইউনূসের নেই। ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতাসীন ইউনূস মব সৃষ্টিকারীদের আইনের আওয়তায় আনতে চাইছে না।

এমন অরাজক পরিস্থিতিতে জনগণ জীবনের নিরাপত্তার আশঙ্কায় ভীত। ইউনূস ও তার দোসর রাজনৈতিক দলগুলোর সন্ত্রাসবাদ ও নৈরাজ্য থেকে মুক্তি চায় দেশের মানুষ।

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলায় নুরাল পাগলের দরবার শরিফ ও বাড়িতে ভয়াবহ হামলার ঘটনা ঘটেছে।

কবর থেকে লাশ উঠিয়ে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। ইউনূস সরকার চায় দেশে এই অরাজকতা লেগে থাকুক, আর তিনি অন্যের ঘাড়ে বন্দুক রেখে বন্দুকটা যেন চালাতে পারেন।

সেই জায়গায় অন্তর্বর্তী সরকারের নিন্দা জানানোটা যে কুমিরের কান্না ছাড়া আর কিছু নয়, সেটা আর জনগণকে বুঝিয়ে দিতে হবে না।

তৌহিদী জনতা নামক মুসলমানরা দরবার শরিফে প্রবেশ করে ব্যাপক ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ চালায়।

একপর্যায়ে নুরা পাগলের কবর খুঁড়ে মরদেহ বের করে পদ্মার মোড়ে এনে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়।

এই হামলায় দরবার শরিফের অনুসারী মো. রাশেল মোল্লা (২৮) নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন তার কাকাতো ভাই ও জেলা ছাত্রদলের নেতা শাহরিয়ার আদনান নুর ইসলাম।

এই ঘটনায় মিথ্যা নিন্দা জানায় অন্তর্বর্তী সরকার।

শুক্রবার রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই অমানবিক ও ঘৃণ্য কাজ আমাদের মূল্যবোধ, আইন এবং ন্যায়বিচার এবং সভ্য একটি সমাজের বুনটের সরাসরি অবমাননা। কোনও অবস্থাতেই এ ধরনের বর্বরতা বরদাস্ত করা হবে না।

অন্তর্বর্তী সরকার আইনের শাসন সমুন্নত রাখতে এবং জীবন ও মৃত্যু উভয় ক্ষেত্রেই প্রতিটি মানুষের জীবনের পবিত্রতা রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে জানানো হয়।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *