ঢাকা: বাংলাদেশের সেনাবাহিনী জঙ্গীদের আশ্রয় দেয়, নিরাপত্তা দেয়
জনগণের ট্যাক্সের টাকায় বেতন ভাতা খেয়ে, জনগণের উপর গুলি চালায় সেনাবাহিনী।
আর এদিকে দেশে খুন, রাহাজানি, ছিনতাই ,চুরি ,ডাকাতি, অপহরণ, হত্যা, নারী নির্যাতন, ধর্ষণ, লুটপাট, ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ, চাঁদাবাজি সহ সকল প্রকার মব ভায়োলেন্স ঘটেই চলেছে।
তখন অন্তর্বর্তী সরকার ও চুপ, প্রশাসনও মুখে টেপ এঁটে থাকে।
আমরা অনেক প্যাকেজের নাম শুনেছি। কসমেটিকস্ সামগ্রীর প্যাকেজ, ট্যুর প্যাকেজ, বা আরো অনেক কিছু। ছিনতাই প্যাকেজের নাম শুনেছেন বিগত ১৭ বছরে কোনোদিন?
এবার শুনবেন! কারণ দেশে ছিনতাই প্যাকেজ চলছে।
চাপাতি আর মোটরসাইকেল ভাড়া নিয়ে ছিনতাই কার্যক্রম চালায় ডাকাত চক্র।
এই চাপাতি-মোটরসাইকেলের ভাড়া অগ্রিম পরিশোধ করতে হয় না তাদের, ছিনতাই শেষে মালামাল বিক্রির পর ভাড়া দিতে হয়। এমনকি ছিনতাইয়ের মালামাল বিক্রিও করতে হয় ছিনতাই চক্রের মূলহোতাদের কাছে। সব মিলিয়ে দেওয়া প্যাকেজ।
একদম দারুণ ব্যবসা চলছে।
আর যদি কোনোভাবে ছিনতাইকারী গ্রেফতার হয় তখন দাদন (ব্যবসার জন্য অগ্রিম টাকা ধার, সাধারণত সুদসহ টাকা ধার দেওয়ার জন্য বেশি পরিচিত) দেয় চক্রটি।
যাতে ছিনতাইকারী আসামি আদালত থেকে জামিনে বেরিয়ে আসতে পারে।
অভিনব পন্থা চলছে এখন বাংলাদেশে।বিএনপি, জামাত, টোকাই দল, এবং সবার সর্দার ইউনূসের আমলে দেশের কী সুন্দর সংস্কার!
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের তেজগাঁও বিভাগ সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
কেউ ইচ্ছা করলে হাতে অনায়াসে চাপাতি নিয়ে বাইক নিয়ে বেরিয়ে পড়তে পারে ছিনতাই করতে।কেউ কিচ্ছু বলবে না।
এত আরামের কাজ আর কোথায় পাওয়া যাবে? ইউনূসের আমলেই পাওয়া যাবে!
চাপাতি ও মোটরসাইকেল যে ভাড়ায় নেয় সেটা পূর্বনির্ধারিত নয়।
ছিনতাই মালামাল কী পরিমাণ পেয়েছে, তার ওপর নির্ধারণ করে ভাড়া পরিশোধ করতে হয়।
দান ভালো মারলে ভাড়া বেশি, দান কম মারলে ভাড়া কম। তবে অন্য কারো কাছে মালবিক্রি করা যাবে না।
সেখান থেকেই আবার মালের ভাগ-বাটোয়ারা হয়।
এক দুইজনকে গ্রেপ্তার করে আই ওয়াশ করেছে প্রশাসন, তবে সারা বাংলাদেশে তো এই এক দুইজন নেই!
তবে ডাকাতি, খুন, মব, ছিনতাই যাই হোক, কোনো প্রয়োজন নেই সরকারের। ইউনূসের কেবল পকেট গরম রাখার প্রয়োজন! তাই অনায়াসে বাংলাদেশটা শেখ হাসিনা হীন হয়ে লঙ্গরখানায় পরিণত হয়েছে।