ঢাকা: ড. ইউনূসের প্রক্রিয়া পুরোটাই অবৈধ এবং ভুয়া, প্রতিহিংসামূলক।
নাটক সাজিয়ে ভুয়া মামলা দিয়ে ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ নেতাদের জেলহাজতে পাঠানো হচ্ছে। যাতে লীগের সংগ্রামী কণ্ঠ রুদ্ধ করা যায়, এবং মাঠ ছেড়ে দেওয়া হয় রাজাকারপন্থী চক্রান্তকারীদের হাতে।
কিন্তু ইতিহাস বলে — অপপ্রচার, ষড়যন্ত্র, মামলা-মোকদ্দমা দিয়ে কখনোই বঙ্গবন্ধুর সৈনিকদের থামানো যায়নি।
থামানো যায়নি শেখ হাসিনাকে।
ভুয়া দুর্নীতির মামলা দেয়া হয়েছে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে। পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে প্লট দুর্নীতির তিন মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে বাদীরা সাক্ষ্য দিয়েছেন।
শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের মামলার বাদী দুদকের উপ-পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন, পুতুলসহ ১৮ জনের মামলার বাদী দুদকের সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া এবং জয়সহ ১৭ জনের মামলার বাদী দুদকের সহকারী পরিচালক এস এম রাশেদুল হাসান।
এদিন বেলা ১১টা ৪৩ মিনিটের দিকে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। প্রথমে সাক্ষ্য দেন সালাহউদ্দিন, এরপর সাক্ষ্য দেন কেয়া, রাশেদুল হাসান জবানবন্দি দেন।
পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ২৬ অগাস্ট দিন ঠিক করেছে আদালত।
তবে সাক্ষ্যগ্রহণ করলেই কী না করলেই কী, এইসব ভুয়া মামলা!