চট্টগ্রাম: পৃথিবীর ইতিহাসে এই রকম স্বৈরাচারী সরকার কোন দিন আসেনি আর আসবে বলে মনেও হয় না!
মাইকিং করে শহরের মানুষকে চাপ দিচ্ছে ইউনূসের অবৈধ পুলিশ যাতে করে কোন আওয়ামী লীগ ও তার পরিবারকে বাড়ি ভাড়া না দেন।
এইভাবে আর কত? এইভাবে মাটির দলকে দাবিয়ে রাখা যায়? আপনারাই বলুন?
বাংলাদেশ রক্ষায় আওয়ামী লীগের বিকল্প নাই। এটা তো একজন দুইজনের কথা নয়, সারা বাংলাদেশ আজ বলছে।
বাংলাদেশের ইতিহাস বারবার প্রমাণ করেছে, দেশের অস্তিত্ব রক্ষায় আওয়ামী লীগের বিকল্প নেই।
অতীতে এই দলই বাংলাদেশকে মৌলবাদ, জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাসের ভয়াবহ থাবা থেকে রক্ষা করেছে। জঙ্গী দমন ও শান্তি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়েছে উন্নয়নের পথে।
অথচ ২০২৪ সালে জেল থেকে মুক্তি পাওয়া জঙ্গী ও সন্ত্রাসীদের কারণে আবারও দেশে অস্থিরতা ও সহিংসতা বাড়ছে।
পুলিশে ঢোকানো হচ্ছে জামাত শিবির। ইউনূস ব্রিগেড ঢোকাচ্ছে জামাতকে। সব জায়গায় ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে গুপ্ত বাহিনীকে।
দেখা গেছে, চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বাড়ি ভাড়া না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে মাইকিং করেছে পুলিশ। জনস্বার্থে পুলিশ নাকি জঙ্গীবাদকে উস্কে দেয়া পুলিশ?
বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে কর্ণফুলী থানা পুলিশের পক্ষ থেকে এ মাইকিং করা হয়। এই ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়।
এক মিনিট ১৭ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যায়, লুঙ্গি ও জার্সি পরা এক যুবক সিএনজিচালিত অটোরিকশায় মাইকিং করে ঘোষণা দিচ্ছেন, ‘কর্ণফুলী এলাকার সকল বাড়ির মালিকদের জানানো যাচ্ছে যে, এলাকায় নতুন কোনো ভাড়াটিয়া ভাড়া নিতে এলে আগে তাদের আইডি কার্ডসহ অন্যান্য ডকুমেন্টস থানায় জমা দিতে হবে। কোনো নিষিদ্ধঘোষিত দলের লোকজনকে বাসা ভাড়া দেওয়া যাবে না। যদি কোনো ভাড়াটিয়া নিষিদ্ধঘোষিত দলের হয়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে আটক হয়; তাহলে সেই বাড়ির মালিককে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সহযোগী হিসেবে আটক করা হবে। নির্দেশক্রমে সিএমপি, কর্ণফুলী থানা।’
এছাড়াও শোনা যায়, মাইকে ঘোষণা দেওয়া হয়, ‘নির্দেশ অমান্য করে নিষিদ্ধ সংগঠন (কার্যক্রম নিষিদ্ধ) আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীর কাউকে ভাড়া দিলে বাড়ির মালিকের বিরুদ্ধেও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’