ঢাকা: বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা হয়ে এই এক বছরে কোন সংস্কারকাজটা করেছেন মুহাম্মদ ইউনূস?

যেমন নিজে লুটপাট করেছেন, নিজেকে একদম কোমর বেঁধে লুটপাটের সর্দার করে গড়ে তুলেছেন, ঠিক তেমনি সংস্কারের নামে প্রতিদিনই হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট করাচ্ছেন দেশটাকে।

এই বাংলাদেশে কি সুস্থ স্বাভাবিকভাবে জীবন যাপন করা যাবে?

সোনার বাংলাদেশে সোনার শাসন শুরু করেছেন নোবেলজয়ী। সুন্দর নতুন মেধাবী সংস্কারের মাধ্যমে নতুন দেশ উন্মোচিত হতে যাচ্ছে।

দেশে সংস্কারের নামে সার্কাস করে চলেছেন তিনি।

দেশে সংস্কারের নামে, মব সংস্কৃতি চলছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর উপস্থিতিতে আইন নিজের হাতে তুলে নেয়া হচ্ছে।

ইউনূস তো ধৃতরাষ্ট্র হয়ে বসে আছেন।

যেমন মুহাম্মদ ইউনূস তেমন তার প্রেস উইং!

সংস্কারের নামে গদিতে বসেছেন। অথচ শেখ হাসিনার সময়ের যত উন্নতি সব ধ্বংস করেছেন নিজের হাতে। আর এখন নাকি তিনি জাতীয় সংস্কারক উপাধি নেবেন না!

নেবেন না, তার কারণ তিনি তো ভালো করে জানেন, এইসব ছোটখাটো উপাধিতে তাঁর পেট ভরবে না। এই বৃদ্ধ বয়সে তাঁর লালসা হীরার খনির দিকে। দেশটাকে বিক্রি করে ক্ষান্ত হবেন! তিনি আর সংস্কারক উপাধি দিয়ে কী করবেন?

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ‘জাতীয় সংস্কারক’ ঘোষণা করা হোক এমনটি তিনি চান না বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।

মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে একথা জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সরকারের নজরে এসেছে যে, হাইকোর্ট বিভাগের একটি বেঞ্চ এক রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে রুল জারি করেছেন। যেখানে জানতে চাওয়া হয়েছে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে কেন ‘জাতীয় সংস্কারক’ ঘোষণা করা হবে না?

আদেশের অনুলিপি পাওয়ার পর সরকার এই রুলটির জবাব দেবে।
এর মধ্যে সরকার বলতে চায় যে, অধ্যাপক ইউনূস চান না তাকে এমন কিছু (জাতীয় সংস্কারক) ঘোষণা করা হোক।

আর সরকারেরও এ ধরনের কোনো পরিকল্পনা নেই তাকে এমন কোনো উপাধি দেওয়ার।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রিট আবেদনকারী নিজে নিজেই আবেদনটি দায়ের করেছেন বলে মনে হচ্ছে। কীসের ভিত্তিতে এই নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে তাও স্পষ্ট নয়। অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয় বিষয়টি দেখবে।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *