ঢাকা: না আছে জননিরাপত্তা, না আছে খাবার! এক বছরে বাংলাদেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে।
মহাজন ইউনূস বসে আছেন, বৈঠক করছেন আর দুষ্কর্মে জঙ্গীদের সহায়তা দিচ্ছেন!
কী ভয়ঙ্কর অপশাসনের মুখে পড়েছে বাংলাদেশ!
বাংলাদেশ অনিরাপদ ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। আর কত মানুষ মরলে ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হলে রাষ্ট্র জননিরাপত্তা নিয়ে সজাগ হবে?
এই সব জঘন্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে সরকারের কি কোন দায় নাই?
জনগণ এখন ঘরের বাইরে বেরোতে ভয় পায়! কখন নিজের জানটাই দিয়ে দিতে হয় কোনো ঠিক নেই!
কোপানো ছাড়া তো আর কোনো কথা নেই এখন বাংলাদেশে! সরকারের এক বছর পূরণ হলেও অপরাধের যে চিত্র, তা উদ্বেগজনক বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
তবে এই পরিস্থিতি ঠিক হবে বলে কোনো আশাও নেই। ইউনূস করবেন না।
দেশে চলমান অপরাধের তথ্য বিশ্লেষণ করে থাকে মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন। তাদের হিসাবে গত জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত ১৪১টি মব সহিংসতার ঘটনায় ২৮৯ জন আহত হয়েছেন। এ সময় নিহত হয়েছেন ৫২ জন।
এ পাঁচ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মব হামলার ঘটনা ঘটেছে মার্চে। মৃত্যুও এ মাসে বেশি ছিল। মার্চে ৩৯টি ঘটনায় ‘উচ্ছৃঙ্খল জনতা’র হাতে ১৩ জন নিহত ও ৯৬ জন আহত হন।
জানুয়ারিতে ২১টি মবের ঘটনায় ১২ জন নিহত ও ৩৮ জন আহত হয়েছেন।
ফেব্রুয়ারিতে নিহত ৮ ও আহত ৩৪ জন। এপ্রিলে ২৭টি মবের ঘটনায় ১০ জন নিহত ও আহত ৫৩। আর মে মাসে মবের বিশৃঙ্খলার ঘটনা ৩৬টি এবং নিহত ৯, আহত ৬৮ জন।
তবে সংখ্যাগুলো কম নয়, বরং বেশিই হবে।
খুনের পাশাপাশি সারা দেশে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক ডাকাতি, ছিনতাই, নারী ও শিশু নির্যাতন এবং অপহরণের মতো অপরাধও সংঘটিত হচ্ছে।
পুলিশের সামনেই অপরাধ হচ্ছে, পুলিশ হাত পা গুটিয়ে চুপ করে।
ইউনূসের লেজুরবৃত্তি করতে লেগে পড়েছে এরা সবাই।
আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির এমন নাজুক অবস্থা নিয়ন্ত্রণে না এলে আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে বলেও মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।