ঢাকা: মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশ বিক্রির চক্রে আছেন। তাঁর কাছে ক্ষমতার মূল্য আছে , জাতীয়তাবাদের মূল্য নেই।

মানবিক করিডোর নিয়ে তাঁর ষড়যন্ত্র চলছে।

চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবস্থাপনায় বিদেশি কোম্পানিকে যুক্ত করার পদক্ষেপ, রাখাইনের জন্য মানবিক করিডোরের উদ্যোগ, স্টারলিংকের ইন্টারনেট সেবা চালুর মাধ্যমে বাংলাদেশকে ‘সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধচক্রে’ জড়ানোর চেষ্টা বন্ধের দাবিতে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখে রোডমার্চ শুরু করেছে ‘সাম্রাজবাদবিরোধী দেশপ্রেমিক জনগণ’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম।

ষড়যন্ত্রমূলক এই উদ্যোগ বন্ধের দাবিতে আজ ২৭ থেকে ২৮ জুন ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম রোডমার্চ কর্মসূচির ডাক দিয়েছে ‘সাম্রাজ্যবাদবিরোধী দেশপ্রেমিক জনগণ’।

এদিন, ২৭ জুন শুক্রবার ঢাকা জাতীয় প্রেস ক্লাব থেকে রোডমার্চ শুরু হয়েছে।

বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলোতে সমাবেশের পর রোডমার্চের বহর ২৮ জুন শনিবার দুপুরে চট্টগ্রামে প্রবেশ করবে।

ঢাকা থেকে দুই দিনের রোডমার্চের দ্বিতীয় দিনে ২৮ তারিখে আগত সাম্রাজ্যবাদবিরোধী দেশপ্রেমিকদের চট্টগ্রামবাসী স্বাগত জানাবে।

মানবিক করিডোরের বিষয়টি প্রথমে মানবিক সহানুভূতির বহিঃপ্রকাশ মনে হলেও এর আড়ালে রয়েছে ভয়ংকর এক ষড়যন্ত্র।

করিডোরের আড়ালে বাংলাদেশের নিরাপত্তা, স্বার্থ ও সার্বভৌমত্বকে গভীর সংকটের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্রনীতি জাতীয় স্বার্থ নয়, বরং বিদেশি প্রভুদের সন্তুষ্টি নিশ্চিত করার দিকে বেশি মনোযোগী।

বিদেশ সফরে গিয়েও এই এট্রাকশন সিকনেশে ভোগেন ইউনূস।

করিডোরটি আসলে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য নয়, বরং আরাকান আর্মি ও চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (CNF) এর মতো বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর জন্য অস্ত্র, খাদ্য, গোয়েন্দা সহায়তা সরবরাহের রুট হিসেবে ব্যবহৃত হবে।

এদিকে, বাংলাদেশের বৃহত্তম প্লাটফর্ম হচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর সেই বন্দর বিদেশিদের কাছে ইজারা দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *