ঢাকা: কোনো প্রতিবাদ, কিংবা দাবি সরকার পক্ষ থেকে আদায় করার থাকলে, প্রতিবাদ হলে ক্ষোভে সাথে সাথে বরখাস্ত করা শুরু করেন ইউনূস। এটাই স্বৈরাচার।

একজন কর্মচারী বলছেন, ‘আমাদের ন্যায্য দাবি এখনও বাস্তবায়ন করা হয়নি।

আমরা কি তবে এই দেশের নাগরিক নই? এদেশে জন্ম নিয়ে কি ভুল করেছি? আমাদের আশা-আকাঙ্ক্ষা, আমাদের অধিকার—সবই কি অযথা?

আমরা শান্তিপূর্ণ উপায়েই সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইছি। কিন্তু মনে হচ্ছে ধৈর্যের বাঁধ আর বেশি দিন টিকবে না’!

উল্লেখযোগ্য যে, চাকরির সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা।

এদিন, রবিবার বেলা ১১টার দিকে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের নেতাকর্মীরা জড়ো হয়ে জনপ্রশান মন্ত্রণালয়ে যান। সেখান থেকে তারা মিছিল নিয়ে চলে যান অর্থ ভবনে।

তবে অর্থ সচিবের দপ্তরে গেলেও কর্মচারীরা সচিবকে দপ্তরে পাননি।

তাদের মূল দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে পে-স্কেল দ্রুত বাস্তবায়ন, সঞ্জীবনী প্রশিক্ষণের মেয়াদ ১০ দিন করা, প্রশিক্ষণ ভাতা ২০ হাজার টাকা নির্ধারণ, পরিবারের ছয়জনের জন্য রেশন চালুর ব্যবস্থা করা।

সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি মো. বাদীউল কবির বলেন, “কর্মকর্তাদের সুযোগ-সুবিধা দিন দিন বাড়ছে। আর কর্মচারীদের সুযোগ-সুবিধা দিন দিন কমছে।

আমরা বছরে পাঁচ দিনের জন্য সঞ্জীবনী প্রশিক্ষণ সুবিধা পেতাম। এখন সেটাকে কমিয়ে তিন দিন করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা এসবের প্রতিবাদ করতেই আন্দোলনে নেমেছি।”

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *