চট্টগ্রাম: জেলা প্রশাসন সরকারি জমি উদ্ধারকার্যে নেমেছে।

তবে এই উদ্ধারে মন্দির ভাঙার উদ্দেশ্য রয়েছে। এর আগেও দেখা গিয়েছে এই ধরনের ষড়যন্ত্র। সরকারি জমিতে মসজিদ থাকলে দোষ নেই, দোষ মন্দির থাকলে। এটাই বৈষম্য বিরোধী।

সারা দেশে এখন ভূমি উদ্ধারের নামে মন্দির সাফাই কাজ চলেছে, চলবে। এটা পরিষ্কার। অবৈধ হলে হিন্দু মুসলিম সবার জন্য অবৈধ হবে, বৈধ হলে সব ধর্মের জন্য বৈধ!

কিন্তু তা হচ্ছে কৈ? ভূমি উদ্ধার এগুলো শুধু নামেই। আসলে উদ্দেশ্য ভিতরে।

নগরের সাগরিকা থেকে উত্তর কাট্টলী পর্যন্ত অবৈধ দখলে থাকা সরকারি জমি উদ্ধারে নেমেছে।

অভিযানের প্রথম দিনে প্রায় ২০ একর জায়গা উদ্ধার করেছে বলে জানিয়েছে পতেঙ্গা ভূমি সার্কেলের সহকারী কমিশনার ফারিস্তা করিম।

প্রথমদিনের অভিযান শেষে ফারিস্তা করিম বলেন, ‘সাগরিকা থেকে দক্ষিণ কাট্টলী পর্যন্ত প্রায় ২০ একর জায়গা আমরা উদ্ধার করেছি।

জায়গাগুলো বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বিভিন্ন প্রকল্প এলাকার অন্তর্ভুক্ত, যা দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে দখল করে রাখা হয়েছিল।

জায়গাটিতে প্রায় ৪০ একরের মতো জায়গা উদ্ধারে আমাদের অভিযান আগামীকাল (সোমবার) ও মঙ্গলবার চলবে।’

এর আগে ঠিক একই ভাবে রাষ্ট্রীয়ভাবে ভেঙে দেওয়া হয়েছে ঢাকার খিলক্ষেত সার্বজনীন দূর্গা মন্দির। এগুলো সবটাই হিন্দু শূন্য করার নীলনকশা ইউনূসের।

মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের রেলবিভাগের তরফে সাফাই দেয়া হয়,১৯৭০ সনের ২৪ নং অধ্যাদেশের ৫(১) ও ৫(২) নং অনুচ্ছেদের প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রেলওয়ে ভূমি হতে অবৈধ দখলদার উচ্ছেদের জন্য কুড়িল বিশ্বরোড মোড় হইতে খিলক্ষেত বাজার এলাকায় বাংলাদেশ রেলওয়ের ভূমি থেকে অবৈধ স্থাপনা ও দখলদার উচ্ছেদ কর্মসূচী বাস্তবায়ন করা হয়েছে।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *