ঢাকা: এক বছরের বেশি সময় ধরে দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে অরাজক পরিস্থিতি চলছে। প্রতিটি জেলায় একই চিত্র।
শিক্ষার্থীদের বাধ্যতামূলক সন্ত্রাসী কর্মে নিয়োজিত রেখে এক আদিম-অসভ্য-ব্যর্থ প্রজন্ম গড়ে তোলা হচ্ছে।
ইউনূস শিক্ষার্থীদের একবারের জন্যেও বলেননি তোমরা লেখাপড়া করো। অথচ এই কোমলমতি ছাত্রদের তিনি নিজের স্বার্থে মূলধন হিসেবে কাজে লাগাচ্ছেন। সাথে জামাত শিবির তো আছেই।
নাহ! অবশ্য এই কথা স্বীকার করলে শিক্ষা উপদেষ্টার আজ আর বাড়ির ভিত খেতে হতো না, তিনি হয়তো হাজতবাস করতেন!
তাই মন সন্তুষ্ট করার কথা বলে খালাস পেতে চাইলেন!
চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা তাদের প্রাপ্য নম্বরই পেয়েছে। শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার এই মন্তব্য করেছেন। যারা খারাপ করেছে তাদের প্রতি সমবেদনা জানান তিনি।
আজ (বৃহস্পতিবার) সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি কথাগুলো বলেন।
শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, এখন থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা যেটুকু খাতায় লিখবে, তার ভিত্তিতেই প্রকৃত নম্বর দেওয়া হবে। কাউকে বাড়িয়ে বা কমিয়ে দেওয়া হবে না।
তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মূল্যায়নই শিক্ষা বোর্ডগুলোর মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত। ফলাফল মানে শুধু পরিসংখ্যান নয়; এটি পরিবারের আশা, পরিশ্রম ও শিক্ষার্থীর ভবিষ্যতের গল্প।
তিনি বলেন, দেশের শিক্ষার মূল সংকট প্রাথমিক স্তর থেকেই শুরু হয়। সেই ঘাটতি বছরের পর বছর জমা হয়। দীর্ঘদিন আমরা সেই বাস্তবতার মুখোমুখি হইনি।
আমরা এমন এক সংস্কৃতি গড়ে তুলেছি যেখানে সংখ্যাই সত্য হয়ে উঠেছে। পাশের হার সেখানে সাফল্যের প্রতীক আর জিপিএ-৫ এর সংখ্যা তৃপ্তির মানদণ্ড।
