ঢাকা: এক বছরে একটা সাজানো গোছানো দেশ কেমন করে ধ্বংসের মুখে যায় তা দেখতে হলে বাংলাদেশকে দেখতে হয়।
বাংলাদেশের নাকে দড়ি লাগিয়ে মসনদে বসে আছেন মহাজন ইউনূস।
ড.ইউনূসের উচিত তাঁর শান্তি নোবেলটা ফিরিয়ে দেওয়া। কারণ উনি তো শান্তির মানুষ না। প্রায় এক বছর হয়ে গেলো উনি পুলিশ, প্রশাসন, বিচার বিভাগ কিছুই ঠিক করতে পারলেন না।
দেশের মধ্যে একের পর এক হত্যা হচ্ছে অথচ একটা বিচার নেই।
১২ মাসে জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সকলক্ষেত্রে ব্যর্থ ইউনূস ইন্টেরিম।
জনগণের মতামতকে প্রাধান্য না দিয়ে এলিট শ্রেণীর কথা মতই চলছে সরকার।
জনগণের প্রত্যাশা পূরণের ইউনূস সরকার ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। সংস্কার তো দূরের কথা রাজনৈতিক দলগুলোর স্বার্থসংশ্লিষ্ট দাবি পূরণে সরকার বেশি মনোযোগী ।
সারাদেশে ব্যাপক মব ভায়োলেন্স নিয়ন্ত্রণে সরকারের নিষ্ক্রিয়তা ও পৃষ্ঠপোষকতা প্রকাশ্য, তাই সরকারের প্রতি আস্থা হারিয়েছে জনগণ। ইউনূসের অন্তর্বর্তীকালীন পিরিয়ড জনগণের সাথে সরকারের বিশ্বাসঘাতকতার একটি নজিরবিহীন ইতিহাস।
ইউনূস এর কুসংস্কার আর কুশাসন এ পুরো বাংলাদেশ আজ ধ্বংসপ্রাপ্ত।
বাংলাদেশ আজ অভিশপ্ত সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। রাষ্ট্র পরিচালনার ভার যিনি নিয়েছেন, তিনি শুধু ব্যর্থ নন, বরং তার প্রতিটি পদক্ষেপে ফুটে উঠছে এক নিষ্ঠুর, আত্মঘাতী এবং জনবিরোধী মানসিকতা।
ইউনূস নিষ্ঠুর, জনবিরোধী এক রাজা। কুসংস্কার আর কুবুদ্ধির দাপটে ধ্বংসের মুখে পড়েছে সারা জাতি।
ড. ইউনূস জাতিকে এক অদ্ভুত কুসংস্কারে ঠেলে দিয়েছেন। গণতন্ত্র নয়, জনগণ নয় বরং আন্তর্জাতিক শক্তির ইশারায় রাষ্ট্র চালানোর অপচেষ্টা স্পষ্ট।
তিনি মনে করেন, কয়েকটি বিদেশি সংস্থার সমর্থন পেলেই জনগণের মতামতকে অগ্রাহ্য করা যায়।
আজ দেশে আইন আছে কিন্তু ন্যায় নেই, প্রশাসন আছে কিন্তু জবাবদিহিতা নেই, সরকার আছে কিন্তু জনগণের প্রতি দায়িত্ব নেই।