ঢাকা: মূলত মাইলস্টোনের ঘটনায় সকলেই শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা চালাচ্ছে। বিমানবাহিনী প্রধান তার বাইরে নন।
তবে এটা মর্মান্তিক দুর্ঘটনা নিছক দুর্ঘটনা নয়, এটি ষড়যন্ত্র, এটি বাহিনীর ব্যর্থতা।
ছোট ছোট বাচ্চাদের মর্মান্তিক ভাবে জীবন দেয়ার মধ্যে দিয়ে প্রমাণ হলো এর ব্যর্থতা আর ইউনূসের জারিজুরি।
বিমান বাহিনী প্রধান বলছেন,দুর্ঘটনা নিয়ে তথ্য লুকানোর কোনো আশঙ্কা নেই।
তথ্য লুকানো হয়েছে কিনা, লাশ গুম হয়েছে কিনা তা দেখেছে দেশের জনগণ। রাতে রাতেই লাশ গুম করার কাজ শুরু করেছে সেনাবাহিনী।
প্রধান মনে করছেন তুরস্ক সফর বাতিল করে দেশে ফিরে তিনি শ্রেষ্ঠত্বের পরিচয় দিয়েছেন।
আসলে তা মোটেও নয়।
বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন আহতদের দেখতে সিএমএইচ এবং বার্ণ ও প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউট পরিদর্শন করেন।
মঙ্গলবার (২২ জুলাই) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
তারা বলেছে, বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন একটি পূর্বনির্ধারিত সরকারি সফরে তুরস্কের উদ্দেশ্যে গত ২১ জুলাই ঢাকা ত্যাগ করেন।
তুরস্কের বিমানবন্দরে অবতরণের পর তিনি বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান এফটি-৭ বিজিআই বিধ্বস্ত হওয়ার খবর পেয়ে সফর বাতিল করেন।
তুরস্কের বিমানবন্দর থেকেই ফিরতি যাত্রা করে ২২ জুলাই বাংলাদেশে প্রত্যার্বতন করেন।
প্রধান বলেন, “সরকার আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিতে সব ধরণের সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে।
এছাড়া আহতদের দ্রুত ও মানসম্পন্ন সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে এবং ক্ষতিগ্রস্থদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা করতে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার দিক নিদের্শনা অনুসারে যা যা করণীয়, বিমান বাহিনী অন্যান্য বাহিনী ও সংস্থার সাথে প্রয়োজনীয় সমন্বয় করে সবকিছু করবে।”