ঢাকা: মানবতাবিরোধী যখন ইচ্ছে করেই বানানো হচ্ছে তখন যাকে পছন্দ হবে না তাকেই আজগুবি, মামলা দিয়ে মানবতাবাদী বিরোধী করা হবে! এটাই তো কাজ এই সরকারের।

যেখানে ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলাই হয়নি। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা আদালতে খালাস হয়ে যায়, সেখানে এই অভিযোগের কোন ভিত্তি আছে?

আর জামায়াত যদি এতো বড়ো মানবতাবিরোধী অপরাধের পরও ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখে রাজনীতি করতে পারে তাহলে তো বর্তমানের অভিযোগ ফুঁ দিয়ে উড়িয়ে দেবে।

গণতান্ত্রিক উন্নত দেশে থেকে বাংলাদেশকে জঙ্গিরাষ্ট্র আফগানিস্থান পাকিস্তান বানাতে চায় স্বাধীনতাবিরোধী মানবতাবিরোধী জামাত শিবির, এরা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এখনো যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে ।

তবুও আইনের চোখে এরা সৎ, তাহলে তো আর বাকিদের কথা না বলাই ভালো। জামাত শিবিরের চাইতে খারাপ, মানবতাবিরোধী কাজ আর কারো আছে?

ডাস্টবিন শফিকের কথায় দেশের জনগণ আকাশ থেকে পড়ে।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে মানবতবিরোধী অপরাধের জন্য আনুষ্ঠানিভাবে অভিযোগপত্র গঠন হলে তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।

বৃহস্পতিবার (০৪ সেপ্টেম্বর) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। পরে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রেস সচিব এই কথা জানান।

জানান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অ্যাক্টে নতুন সেকশন যুক্ত করা হয়েছে। নতুন সংযোজিত ধারা অনুযায়ী কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হলে তিনি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার জন্য অযোগ্য হবেন।

প্রেস সচিব বলেন, একইভাবে ওই ব্যক্তি স্থানীয় সরকার পরিষদ বা প্রতিষ্ঠানের সদস্য, কমিশনার চেয়ারম্যান, মেয়র বা প্রশাসক হিসেবে নির্বাচিত হওয়া বা থাকার অযোগ্য হবেন।

পাশাপাশি প্রজাতন্ত্রের চাকরিতে নিয়োগ পাওয়া বা অন্যকোনো পাবলিক অফিসে অধিষ্ঠিত হওয়ারো অযোগ্য হবেন।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *