ঢাকা: অস্ত্র এখন একদম খোলাখুলি দেশে। জনে জনে অস্ত্র। জঙ্গী নাহিদরা দেশটাকে জঙ্গী দেশ বানিয়ে তো ফেলেছেই।
যুদ্ধ করতে অস্ত্রের দরকার হতে পারে কিন্ত দেশ গড়তে দরকার টেকসই উন্নত নৈতিক শিক্ষা ব্যবস্থা অর্জন,দক্ষতা ও কঠোর পরিশ্রম ।
নাহিদের মত লাল মেধাবীরা দেশটাকে পুরোপুরি ধ্বংস করতেই মাঠে নেমেছে অন্য কারো এজেন্ট হয়ে! আর তাতে মদত দিয়ে যাচ্ছে একজন মহাজন!
দু একটা অস্ত্র মাঝেমধ্যে উদ্ধার করে দেখাচ্ছে দেশটাকে নিয়ন্ত্রণে রেখেছে ঠিকাদাররা। আসল অস্ত্র যাদের কাছে সেই জামাত, উপদেষ্টা নামক অপদেষ্টা তারা আছে বহাল তবিয়তে হাঁসের মাংস খেয়ে।
এবার স্কুলব্যাগে পাওয়া গেলো তিনটে বন্দুক।
কাঁধে স্কুলব্যাগ নিয়ে অটোরিকশায় উঠে এক তরুণ। আসলে তরুণ তো না, সন্ত্রাসী।
সড়কে পুলিশের একটি তল্লাশিচৌকিতে ব্যাগ খুলতেই বেরিয়ে আসে কম্বলে মোড়ানো তিনটি দেশে তৈরি বন্দুক। এই ঘটনায় তরুণকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে তাঁর দেওয়া তথ্যমতে আরও একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অস্ত্রগুলো ধরা পড়ে রবিবার আনোয়ারা-বাঁশখালী-চকরিয়া (এবিসি) আঞ্চলিক মহাসড়কের পেকুয়া উপজেলার টৈটংয়ের একটি তল্লাশিচৌকিতে।
যে দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে- রবিউল হাসান (১৮), হৃদয় হোসেনকে (২২)।
অস্ত্র লেনদেন করতে যাচ্ছিলো তারা। অর্থাৎ মহেশখালী এলাকা থেকে কিনে এক ব্যক্তির কাছে বিক্রির জন্য লক্ষ্মীপুরে নিয়ে যাচ্ছিলো। বোঝাই যাচ্ছে, দেশে এখন কী চলছে! নীরব মহাজন ইউনূস।